ইনটু দ্য স্টর্ম
লেখক: ইয়াকস স্পিলিওটোপোলাস, অনুবাদ – প্রসেনজিত দাশগুপ্ত
শিল্পী: তৃষা আঢ্য
আর্মির পায়ের শব্দ পেয়েই আনোয়ার সচকিত হয়ে উঠলেন। অবশ্য সেটাই স্বাভাবিক। কারণ এই সময়ে হয় তারা আনোয়ারকে গ্রেপ্তার করতেই আসছে, নয়তো তার সঙ্গে যোগ দিতে!
মস্ত জানলার ওপরে তুষারঝড় আর বৃষ্টিপাতের অবিশ্রান্ত শব্দ পাওয়া যাচ্ছে। কাচের শার্সির বাইরে তাকালেই চোখে পড়ে আকাশ ফালাফালা করে দেওয়া বজ্রপাত। দূরের পাহাড়ের ওপরে কুণ্ডলী পাকানো মেঘ, বিদ্যুতের আলোয় তার লালচে ধুসর রঙটা বুঝতে খুব একটা অসুবিধা হয় না। পার্লামেন্টের বিশাল ঘরটার মধ্যে বসে সেইদিকেই তাকিয়ে ছিলেন আনোয়ার। কতদিন যেন হল? বছর তিনেক তো প্রায় হবেই! প্রলয় থামবার নামই নেই। কখনও কখনও তীব্রতা কমে… হয়তো ২৫-৩০ দিনের জন্য। তারপর আবার পূর্ণ উদ্যমে শুরু হয়ে যায়!
জানলা থেকে দৃষ্টি ফিরিয়ে ঘরের দিকে তাকালেন তিনি। এই ঘরে আসলে উচ্চপদস্থ সরকারী বৈঠক হয়। নীতি নির্ধারণ হয়। আইন পাস হয়। কিন্তু আজকের দিনটা আলাদা।
ঘরের দরজায় সজোরে কড়া নাড়ার শব্দ হল। আনোয়ার দ্রুত নিজেকে গুছিয়ে নিলেন।
“কাম ইন!”
লেফটেন্যান্ট রিসউ ঘরে প্রবেশ করে স্যালুট করে একপাশে দাঁড়াল। “কর্নেল ফিজপ্যাট্রিকের কনভয় চলে এসেছে স্যার, মিঃ হেনরিকে নিয়ে!”
“ওঁকে সসম্মানে ঘরে নিয়ে এস।” আনোয়ার নির্দেশ দিলেন।
“ইয়েস স্যার।” স্যালুট করে লেফটেন্যান্ট নিষ্ক্রান্ত হল।
আনোয়ার ঘরের একপ্রান্তে রাখা বিশাল দেওয়াল আলমারিটার সামনে গিয়ে দাঁড়ালেন। রাশি রাশি আইনের বই ঠাসা। বেলজিয়াম কাচের পেল্লায় বড় একটা আয়না। আয়নায় টাইয়ের নটটা নিতান্ত অভ্যাসবশেই একবার পরখ করলেন যেন। গালের লম্বা কাটা দাগটার ওপরে একবার চোখ পড়ল। বাইরে মনে হয় বৃষ্টিটা একটু ধরেছে। যদিও স্বাভাবিক ভাবেই রাস্তায় কেউ নেই। মিলিটারি কনভয় আর কিছুক্ষণের মধ্যেই বেরিয়ে পড়বে…
“হাউ ডেয়ার ইউ!? আপনাদের সাহস কিভাবে হয় এভাবে বাড়ি থেকে আমাকে তুলে নিয়ে আসার? কে আপনাদের এই অধিকার দিয়েছে?”
“ধন্যবাদ মিঃ হেনরি, এখানে আসার জন্য।” আনোয়ার শান্তস্বরে বললেন।
“ওয়েল, আই ডিডন্ট হ্যাভ আ চয়েস! আপনার লোকেরা আমাকে জোর করে বাড়ি থেকে তুলে এনেছে। এর কারণটা কী আমি জানতে পারি? তাছাড়া আমাকে এইভাবে নিয়ে আসার কোনও অধিকার আপনার যে নেই, তা আপনি জানেন নিশ্চয়ই? নাকি আমার সাংবিধানিক অধিকার সম্পর্কে আপনি অবগত…”
“রিলাক্স, মিঃ হেনরি। আপনি বসুন।” আনোয়ার একটা চেয়ার এগিয়ে দিলেন।
“আই আয়ম অল রাইট! আমি ঠিক আছি। আর আপনার আর্মড গার্ডদের বলুন এইভাবে আমার হাত ধরে না রাখলেও চলবে।”
আনোয়ার ইশারা করল। লেফটেন্যান্ট রিসউ এবং রক্ষীরা স্যালুট করে ঘরের বাইরে বেরিয়ে গেল।
“ওরা আপনাকে স্যালুট করল কেন?” হেনরি হতভম্ব হয়ে জিজ্ঞেস করলেন।
আনোয়ার কোনও উত্তর না দিয়ে লম্বা কনফারেন্স টেবিলটার একপ্রান্তে রাখা একটা বড় কাঠের চেয়ার টেনে নিয়ে আরাম করে বসলেন। দূরে কোথাও সশব্দে বজ্রপাত হল। তার একঝলক আলোতেও হেনরির নীল চোখগুলোতে যে অনেক প্রশ্ন জন্মেছে তা পড়ে নিতে অবশ্য আনোয়ারের কোনও অসুবিধা হল না।
“এখানকার পরিবেশ আমার ঠিক সুবিধার বলে মনে হচ্ছে না। তাছাড়া আপনারাও কিছু একটা করতে চলেছেন।” হেনরি কিছুটা নার্ভাস হয়ে বললেন।
“আপনার কী মনে হয়? আমরা ঠিক কী করতে চলেছি?”
হেনরি ধপ করে পাশে রাখা একটা চেয়ারে বসে পড়লেন। “সেটাই ঠিক বুঝতে পারছি না। এইরকম আবহাওয়াতে মিলিটারি অ্যাকটিভিটি হলে কেউই খুব একটা অবাক হয় না। শেষ ২ মাস ধরে ঝড়, তুষারপাতের তীব্রতা খুবই বেড়েছে। কিছু কিছু যায়গায় ভূমিকম্পের খবরও পাওয়া গেছে। কিন্তু গত তিন-চার দিন ধরেই দেখছি মিলিটারি কনভয়ের খুব আনাগোনা বেড়েছে। আপনারা কী প্রাকৃতিক দুর্যোগ ছাড়া অন্য কোনও বিপদের আশঙ্কা করছেন?”
“আমরা ক্ষমতা দখল করতে চলেছি।” আনোয়ার একইরকম শান্ত স্বরে বললেন। “আর কিছুক্ষণের মধ্যেই আমরা সামরিক অভ্যুত্থান করব এবং প্রধানমন্ত্রী আর বাকি ক্যাবিনেট সদস্যদের গ্রেপ্তার করব। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে আমরা একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করব, যার প্রথম এবং প্রধান কাজ হবে পরিবেশ সংক্রান্ত সমস্ত বিধিনিষেধ অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলা। পরিবেশ সংক্রান্ত বিধিনিষেধের জন্য আমরা আলাদা ভাবে সংবিধানও তৈরি করব এবং এরপর থেকে যে সরকারই আসুক না কেন, তারা যাতে সেই সংবিধান মেনে নিতে বাধ্য হয় সেই ব্যাপারেও আমাদের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ থাকবে।”
“কিন্তু এই পরিবেশগত নিষেধাজ্ঞার ব্যাপারে আমরা আগেও আওয়াজ তুলেছিলাম। এমনকি আগের বারের ভোটেও প্রধান বিরোধী পক্ষ হিসেবে আমাদের প্রধান এজেন্ডা ছিল ক্লাইমেট। এবং আমরা ২০% এরও কম ভোট পেয়ে হেরে যাই।”
“তার কারণ, সরকারপক্ষ টাকা এবং গায়ের জোরেই ভোট জিতে নিয়েছিল। ভবিষ্যতে যাতে তা না হয় সেটা দেখার দায়িত্বও এরপর থেকে আমাদেরই থাকবে।” আনোয়ার একটু উত্তেজিত হয়ে জবাব দিলেন।
“কিন্তু পৃথিবীর অন্যতম বৃহত্তম এবং স্টেবল গণতন্ত্রকে আপনি ধুলিস্যাত করতে যাচ্ছেন! আপনার বিচারবুদ্ধি লোপ পেয়েছে।”
আনোয়ার বিরক্ত হয়ে চেয়ার থেকে উঠে দাঁড়ালেন।
“কিসের বৃহত্তম গণতন্ত্র? সামান্য গ্লোবাল ওয়ার্মিং যা আটকাতে পারে না, তাকে আপনি গণতন্ত্র বলছেন? কাল থেকে যে ঝড় চলছে সেটা এই মাসের চার নম্বর হ্যারিকেন সেটা আপনার খেয়াল আছে?”
“কিন্তু প্রধানমন্ত্রীকে গ্রেপ্তার করবেন কীভাবে? তার কাছাকাছি যাওয়াই তো সম্ভব হবে না আপনাদের পক্ষে।”
“পি-এমের নিজস্ব প্রতিরক্ষা বাহিনীও আমাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছে।”
এই খবরটা প্রত্যাশিত ছিল না। হেনরি কিছুক্ষণ চুপ করে থাকল। অবশেষে বলল, “কিন্তু বাকি দেশগুলো এটা কিছুতেই মেনে নেবে না। যে মুহূর্তে এখানে সামরিক শাসন কায়েম হবে, তখনই ইউনাইটেড স্টেটস কিংবা গ্রেট ব্রিটেন হস্তক্ষেপ করবে।”
“স্টপ লিভিং ইন দ্য পাস্ট, মিঃ হেনরি! কোথায় ইউ এস? কোথায় গ্রেট ব্রিটেন? আমেরিকার সমস্ত উপকূলবর্তী অঞ্চল আজ জলমগ্ন। কোটি কোটি শরণার্থীর কিছু অংশকে তো আমরাই আমাদের দেশে আসার পারমিশন দিয়েছি। আমেরিকার রিয়েলটি টিভি স্টার প্রেসিডেন্ট তো নিউ ইয়র্কের চূড়ান্ত অব্যবস্থাই সামলে উঠতে পারছেন না! আর লন্ডনের কথাও তো আপনার অজানা নয়।”
“আপনি আপনার প্রতিপক্ষদের চূড়ান্ত আন্ডার-এস্টিমেট করছেন।”
আনোয়ার উঠে গিয়ে জানালার পাশে দাঁড়ালেন। এক নাগাড়ে বৃষ্টি হয়েই চলেছে। ঝড়ের দাপটও কমার কোনও লক্ষণ নেই।
“পুরো মিলিটারি ফোর্স আমাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছে। নেভি এবং স্পেশাল অ্যাকশন ফোর্সও আমাদের প্রতি সহানুভুতিশীল। আজকের রাতের মধ্যে প্রধান শহরগুলোর শীর্ষ-পুলিশকর্তারাও হয়তো আমাদের সঙ্গে সমস্ত রকম কোঅপারেশনের ব্যাপারে সম্মতি জানাবেন। কিন্তু তা ছাড়াও, মিঃ হেনরি, প্রধান বিরোধী দল হিসেবে আমি আপনার সহযোগিতাও আশা করছি।”
“নট অ্যা চান্স! আপনি বিশ্বাসঘাতকতা করছেন! আমি কোনওভাবেই আপনাকে সমর্থন করব না! এটা আমার নীতিবিরুদ্ধ।”
“বিশ্বাসঘাতকতা?” আনোয়ার চেঁচিয়ে উঠল। “আর কোন নীতির কথা বলছেন আপনি? অ্যান্টার্কটিকাতে একটার পর একটা হিমবাহ গলে জলস্তর বেড়ে গিয়ে পৃথিবীর অর্ধেক উপকূলবর্তী দেশই জলের তলায়। অন্তত চারটে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নিশ্চিহ্ন। এবং এই খারাপ সময়েও রাশিয়া আর মিডল ইস্টের ধনকুবেররা কোটি কোটি টাকা মুনাফা লুটছে জীবনদায়ী ওষুধ বিক্রি করে। এবং আমাদের সরকার তাদের সম্পূর্ণ সহযোগিতা করছে। এখানে কিসের নীতি খুঁজছেন আপনি মিঃ হেনরি? এটাই সময় অন্য কিছু করার। অন্তত নিজের পরিবারের কথা ভাবুন, সন্তানের কথা ভাবুন!”
“আপনার পরিবার নেই, সন্তান সন্ততিও নেই। আপনার কিছুই হারাবার নেই আনোয়ার। তাই আপনি এত সহজে এইসব বলতে পারছেন।”
“ভুলে যাবেন না যে শহরে আমার জন্ম আর বেড়ে ওঠা সেই শহরও আজ নিশ্চিহ্ন। তাই আমিও অনেক কিছু অলরেডি হারিয়েছি। শুনুন, আমরা জিতবই!” আনোয়ারের গলা কঠিন হয়ে এলো। “আপনার সমর্থন পেলেও জিতব, না পেলেও। আমাদের হাতে আর সময় নেই। আপনি আমাদের সমর্থন করবেন, ইয়েস অর নো?”
হেনরি একটা গভীর শ্বাস নিলেন। এবং দরজার দিকে যেতে উদ্যত হলেন।
“আপনি এখন যেতে পারবেন না।” আনোয়ার কিছুটা বিষণ্ণভাবে বললেন।
হেনরি থমকে দাঁড়ালেন।
“আপনি অনেক কিছু জেনে গেছেন। আপনাকে আমি আপাতত যেতে দিতে পারি না। গার্ডস!”
লেফটেন্যান্ট রিসউ দুজন আর্মড গার্ড নিয়ে ঘরে প্রবেশ করলেন। আনোয়ারের নির্দেশে রক্ষীরা হেনরিকে নিয়ে চলে গেল।
“জেনেরাল ক্যাম্পবেলকে খবর দাও যে আমরা প্রস্তুত। লেটস ইনিশিয়েট দ্য প্ল্যান!”
“জেনেরাল ক্যাম্পবেল এখুনি মেসেজ পাঠিয়েছেন। ভোর হওয়া পর্যন্ত আমাদের অপেক্ষা করতে বললেন।” রিসউ উত্তর দিল।
আনোয়ার মাথা নাড়লেন। রিসউ স্যালুট করে প্রস্থান করল।
ফায়ারপ্লেসের পাশে রাখা একটা বড়সড় কাঠের গদিআঁটা চেয়ারে আনোয়ার আরাম করে বসলেন। অজান্তেই গালের গভীর ক্ষতচিহ্নটা স্পর্শ করলেন। বাইরে অবিরাম বৃষ্টিপাতের শব্দ।
“এটা পরে নাও, এখুনি!” তার বাবা চেঁচিয়ে উঠে একটা লাইফ জ্যাকেট ছুঁড়ে তার পায়ের সামনে ফেললেন। চোদ্দ বছরের বাচ্চা ছেলেটার তীব্র ঝোড়ো হাওয়ার দাপট এবং বৃষ্টির মধ্যে ওই ছোট্ট স্টিম ইঞ্জিনের বোটের ওপরে দাঁড়িয়ে থাকতে যারপরনাই অসুবিধা হচ্ছিল। সে অসহায়ভাবে সমুদ্রের ক্রুদ্ধ ঢেউয়ের দিকে তাকাল।
বাবা, বাবা! ভীষণ বৃষ্টি পড়ছে! আর এত বড় বড় ঢেউ! আমি কিছুই দেখতে পাচ্ছি না। কীভাবে ডুবো পাহাড়গুলোর মধ্যে দিয়ে আমরা নৌকা নিয়ে যাব?”
“আমরা না, আমি! নৌকা তুমি চালাবে।” ঝড়ের প্রচণ্ড শব্দের মধ্যে তার বাবা আরও চিৎকার করে উত্তর দিলেন।
“আমি?” কিশোর হতবাক হয়ে তার বাবার মুখের দিকে তাকায়। এই দুর্যোগে তো সে ঠিক করে দাঁড়াতেই পারছে না! কীভাবে নৌকা নিয়ে ওই ডুবোপাহাড়গুলোর মধ্যে দিয়ে চালাবে সে?
“হ্যাঁ, তুমি! তোমার ওই গালের আঘাত, তার জন্য তো তুমিই দায়ী নুর! ওই ছেলেগুলোর কাছে আত্মসমর্পণ করেছিলে, রুখে দাঁড়াতে পারনি। তোমাকে সাহসী হতে হবে। আজ যদি আমরা এই দুর্যোগের বিরুদ্ধে জিতে যাই, তাহালে ভবিষ্যতে আর কখনও তুমি ভয় পাবেনা!”
সদ্য কৈশোরে পা দেওয়া ছেলেটার এত শাসন ভালো লাগে না। সে ছুটে পালাতে যায় – নৌকার খোলের মধ্যে নিরাপদ আশ্রয়ের সন্ধানে। কিন্তু তার আদর্শবাদী পিতা বজ্রকঠিন মুষ্টিতে তার কব্জি ধরে ফেলেন। নুর আর্তনাদ করে ওঠে!
“যখন তোমার মা আমাদের ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন, তখন এমনই এক ঝড়ের রাতে আমি নৌকা নিয়ে ভেসে পড়েছিলাম। সেই অভিজ্ঞতা আমাকে বাকি জীবনের যে কোনও পরিস্থিতির মুখোমুখি দাঁড়ানোর প্রেরণা দিয়েছিল। আজ তোমাকেও পারতেই হবে।”
তার বাবা জোর করে তাকে লাইফ জ্যাকেটটা পরিয়ে দিয়ে নৌকার স্টিয়ারিং হুইলের সামনে দাঁড় করিয়ে দিলেন। মাঝারি আকারের একটা ঢেউ এসে নুরকে পুরো ভিজিয়ে দিল। হিমশীতল জলের স্পর্শে নুরের দেহ যেন অবশ হয়ে গেল। তবুও সে অতিকষ্টে সামনে তাকাল…
সজোরে দরজার কড়া নাড়ার শব্দে আনোয়ার চমকে উঠলেন।
তিনি প্রস্তুত…
কঃ সঃ ইয়াকসের জন্ম এবং বেড়ে ওঠা টরোন্টো, কানাডায়। তাঁর বিভিন্ন গল্প প্রকাশিত হয়েছে exile: the literary quarterly, the naahwaak ইত্যাদি পত্রিকায়। লিপটপ এওয়ার্ড এবং রাইটার্স ইউনিয়ন অফ কানাডা শর্ট প্রোজ কম্পিটিশনে তার লেখা মনোনীত এবং সমাদৃত হয়েছে। ইনটু দ্য স্টর্ম প্রকাশিত হয়েছিল এভরিথিং চেঞ্জ : অ্যান অ্যানথলজি অফ ক্লাইমেট ফিকশন সংকলনে।
Tags: অনুবাদ গল্প, ইনটু দ্য স্ট্রম, ইয়াকস স্পিলিওটোপোলাস, ক্লাই-ফাই, তৃতীয় বর্ষ দ্বিতীয় সংখ্যা, তৃষা আঢ্য, প্রসেনজিত দাশগুপ্ত
চমৎকার অনুবাদ। এত গতিময়, সহজ, অথচ গভীর লেখা, যে অনুবাদ বলে মনেই হয় না। খুব ভালো লাগল।
ধন্যবাদ, ঋজুদা! ☺️☺️