সেক্সপ্লোশন
স্তানিসোয়াভ লেমের একবিংশ শতাব্দীর পুস্তকমালা (১৯৮৬) থেকে:
সিমন মেরিল – সেক্সপ্লোশন
(ওয়াকের এন্ড কোম্পানি – নিউ ইয়র্ক)
আমরা যদি কল্পবিজ্ঞানের লেখকদের সম্পূর্ণ বিশ্বাস করে থাকি – এবং বর্তমানে তাঁদের উপর ভরসা রাখার যে আহ্বান বারবার শোনা যায় – তাহলে সম্প্রতি যে যৌনসংস্কৃতির আবির্ভাব দেখা দিয়েছে, তা আটের দশকের মধ্যে ভুবনপ্লাবী [আরো পড়ুন]
Read More
রিভিউ: “The Gollancz Book of South Asian Science Fiction Volume 2”
গোলাঞ্জের প্রথম সাইন্স ফিকশন সংকলনের সার্থক উত্তরসূরি হিসেবে প্রকাশিত দ্বিতীয় খণ্ডটি শুধু প্রথম খণ্ডের ভুলত্রুটিগুলির কেবল সংশোধনই করেনি, বিস্তৃত করেছে তার লেখা ও লেখকের ব্যপ্তিও। এই সঙ্কলন প্রকৃত অর্থেই দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় প্রকাশিত সাইন্স ফিকশনের সঙ্কলন, যার পাতায় স্থান পেয়েছে শ্রীলঙ্কা, তিব্বত থেকে শুরু করে ভারতীয় উপমহাদেশের তিন দেশের লেখকদের লেখা।
Read More
Review: “The Gollancz Book of South Asian Science Fiction Volume 2”
The second edition of The Gollancz Book Of South Asian Science Fiction fills up the loops created by the prequel. It is wider in scope and it dives deep into the abyss of the reader’s imagination. This time it is truly South Asian by including entries from Srilanka as well as Tibet apart from the usual trio of India-Pakistan-Bangladesh, yes the work selection is really impressive.
Manjula Padmanabhan’s Graphic Preface is an eye-catcher, the readers are going to enjoy the postmodern graffiti and I guess it is important to acknowledge the realism of the cover picture as well as the image of the flying South Indian temple in the garb of a rocket, loved the propulsion angle. Do not miss Tarun Saint’s introduction as well as the bibliography at the end of the introductory article.
Let us throw a laser light on some of the delicacies offered by Gollancz.
Well, [আরো পড়ুন]
Read More
সম্পাদকীয়
ছেলেটি জাতে পোলিশ। পড়াশোনার ফাঁকে ফাঁকে সে একটা আশ্চর্য খেলায় মেতে রইত। নকল পাসপোর্ট, সার্টিফিকেট, সরকারি দস্তাবেজ, পরিচয়পত্র— এ সব বানিয়ে ভারী আনন্দ হত তার। এ সব জিনিসপত্র নিয়ে সে এমন দেশে ঘুরতে যাবার কথা ভাবত, যেখানকার ঠিকানা বাস্তবের কোনও ম্যাপে খুঁজে পাওয়া কঠিন। বহু বছর পরে নাজিরা যখন পোল্যান্ডের দখল নিল, পরিবার পরিজনদের [আরো পড়ুন]
Read More
স্পন্দন
এক
একটা সরু গলির মধ্যে আচমকাই দোকানটা খুঁজে পেয়ে গেল রবিন। ছোট্ট একটা পানের দোকানের সাইজের খোপের মধ্যে কয়েকটা সস্তা চশমা সাজানো রয়েছে। কাউন্টারের পেছনে প্রচণ্ড রোগা, দাঁতে পানের ছোপওয়ালা এক বৃদ্ধ দাঁড়িয়ে। বয়স আনুমানিক ষাট থেকে সত্তরের মধ্যে।
ভদ্রলোকের সামনে চোখের ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন বাড়িয়ে দিল রবিন। কাগজটা তুলে চোখের [আরো পড়ুন]
Read More
গুপ্ত ইরাবতী
।১।
১৮/৮/২২৪৫
“রুনু, এই রুনু…”
ধড়মড় করে ঘুম থেকে উঠে বসলাম। দেয়ালের খুদে পর্দাটায় মায়ের ছবিটা ভাসছিল। ঘুরে তাকাতে হেসে বলে, “শিগগির ওঠ। দৌড়ে লাউঞ্জে যা। নইলে মিস করবি।”
তাড়াহুড়ো করে সাফসুতরো হয়ে লাউঞ্জে গিয়ে দেখি ততক্ষণে খুব ভিড় হয়ে গেছে সেখানে। মাইকে অ্যানাউন্স করছিল, “গোলন্দাজ টিম নির্দিষ্ট জায়গায় পৌঁছে গেছে। আর চার মিনিটের মাথায়…”
Read More
মা
।১।
১৮/৮/২২৪৫
“রুনু, এই রুনু…”
ধড়মড় করে ঘুম থেকে উঠে বসলাম। দেয়ালের খুদে পর্দাটায় মায়ের ছবিটা ভাসছিল। ঘুরে তাকাতে হেসে বলে, “শিগগির ওঠ। দৌড়ে লাউঞ্জে যা। নইলে মিস করবি।”
তাড়াহুড়ো করে সাফসুতরো হয়ে লাউঞ্জে গিয়ে দেখি ততক্ষণে খুব ভিড় হয়ে গেছে সেখানে। মাইকে অ্যানাউন্স করছিল, “গোলন্দাজ টিম নির্দিষ্ট জায়গায় পৌঁছে গেছে। আর চার মিনিটের মাথায়…”
Read More
সৃষ্টি ও স্রষ্টা
খাতার সাদা কাগজটার দিকে একদৃষ্টে তাকিয়ে আছে পুলক। তার মাথায় আজ গল্পের কোনো প্লটই আসছে না। ফ্যালফ্যাল করে পুলক শুধু কাগজটাকে দেখে যাচ্ছে। ধবধবে সাদা কাগজটা দেখতে দেখতে তার কীরকম ঘোরের মতন লাগছে… তাও সে তাকিয়েই আছে। নতুন টেবিল ল্যাম্পের আলোটা বেশ জোরালো। টানা অনেকক্ষণ তাকিয়ে থাকলে কীরকম চোখ ধাঁধাচ্ছে। তাও পুলককে তাকিয়ে থাকতেই [আরো পড়ুন]
Read More
পাও নাই পরিচয়
অন্ধকার হলঘরে নরম গদিওয়ালা চেয়ারে হেলান দিয়ে বসে আমি অপলক দৃষ্টিতে দেখছিলাম মঞ্চের উপর মেয়েটিকে। উজ্জ্বল স্পটলাইট পড়েছে তার মুখে। মাইক হাতে নিয়ে গান গাইছে সে।
আমার নাকের উপর চশমাটা যন্ত্র দিয়ে আটকানো আছে ভাগ্যিস, নয়তো আমার যা ভুলো স্বভাব, হারিয়েই ফেলতাম হয়তো দরকারি জিনিসটা। একটু নেড়েচেড়ে ফোকাসটা ঠিক করে নিলাম। আর শ্রবণক্ষমতা [আরো পড়ুন]
Read More
যোগ্যতম
“আমি অধ্যাপক আই… আইজাক রদ… রদেনস্টাইন।…আইজাক রদেনস্টাইন! এ আবার কিরকম নাম স্যার?” – ধাতব পাতটা মুখের সামনে আঁকড়ে ধরে সবিস্ময়ে প্রশ্ন করল আমার প্রধান সহকারী গিমিচ।
এর উত্তর আমারও জানা নেই। দীর্ঘ দু-বছরের অক্লান্ত সাধনায় যে লিপির পাঠোদ্ধার আমরা করতে পেরেছি, এই মুহূর্তে যে লিপির যথাসাধ্য নির্ভুল অনুবাদ খোদিত রয়েছে গিমিচের ধরা [আরো পড়ুন]
Read More
লেম বনাম ডিক: স্তানিসোয়াভ লেম কোনো কমিউনিস্ট গুপ্তচর সংস্থার নাম নয়
সময়টা ১৯৭৪ সালের সেপ্টেম্বর মাস। এফবিআইয়ের দপ্তরে একটি অদ্ভুত চিঠি এসে পৌঁছল। চিঠিটা অদ্ভুত কারণ তার বিষয়বস্তু। সময়টা ঠান্ডা যুদ্ধের, আমেরিকার মননে জাঁকিয়ে বসেছে সোভিয়েত আর কমিউনিস্ট ভীতি। চিঠিতে বলা হয়েছে সেই কমিউনিস্টদেরই এক ষড়যন্ত্রের কথা, তারা নাকি কল্পবিজ্ঞানের মাধ্যমে ছড়িয়ে দিচ্ছেন বামপন্থী ভাবধারা আমেরিকানদের [আরো পড়ুন]
Read More
ঘূর্নিপাকের হাল হকিকত
মূল গল্প: “The Seventh Voyage”, যা “The Star Diaries” গ্রন্থের অন্তর্গত।
সোমবার, ২রা এপ্রিল, আমার মহাকাশ যান বিটলজুস নক্ষত্রের পার্শবর্তী অঞ্চলে ভেসে চলেছে। এমন সময়ে একটা সিমবিচির কাছাকাছি আকৃতির আকাশপ্রস্তর আমার রকেটের খোলে এসে ধাক্কা মারল ও আমার চলন নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা তো বিগড়ে গেলই, উপরন্তু আমার রকেটের দিক নিয়ন্ত্রণকারি হালটাও ক্ষতিগ্রস্ত [আরো পড়ুন]
Read More
পরীক্ষা দিল পার্ক্স
মূল গল্প: “The Test”, যা “Tales of Prix the Pilot” গ্রন্থের অন্তর্গত।
“ক্যাডেট পার্ক্স!”
বুলপেন-এর চিৎকারের এক ধাক্কায় পার্ক্সের দিবাস্বপ্নটা ভেঙ্গে পুরো চুরমার হয়ে গেল। সবেমাত্র দুই-ক্রাউনের সেই কয়েনটা তখন ওর চোখের সামনে ভেসে উঠেছিল। যেটাকে ও পুরনো একটা হাফ প্যান্টের চোর-পকেটে ঢুকিয়ে লকারের একদম নিচে গুঁজে রেখেছিল। আহা, সেই চকচকে ঝনঝনানো রুপোর [আরো পড়ুন]
Read More
INVION
1
Ben was sitting alone on a creaky wooden stool at the edge of the river, one hand idly swinging his fishing net into the almost still waters and the other stroking his beloved Labrador, Daphne. The lone eyes wandered far into the misty shadowed horizon, searching for nothing.
This very usual day seemed strangely unusual to Ben in many ways. He was a lone person in his early fifties, living far away from the hustle and bustle of the city in his own secluded cottage house. Otherwise content in his farming and reading books, the only passion he loved to indulge in was gazing out into the distant planets, trying to fathom its finiteness in the infinity. Not that he was an astrophysicist or even a stargazer. But he felt he could feel a signal now and then as if expecting something, though none of his neighbors could fathom what.
‘Bizarre Ben,’ they would call him. He had no friends save his much-adored pet. Together they went out on strolls and occasionally on a fishing spree.
Read More
Sand of Time
1969
The class was over. She was supposed to go now. To home. To that place where a man thinks he is the king. That he can do anything, he wants. And the woman who shared the home with him was only his slave. A toy, which was compelled to do anything he wished. And be his punching bag when he was angry. He was the breadwinner, right? Who brings food to the table? Him! She should be thankful. Those three brilliant daughters of her, whose blood does they carry? His! She couldn’t even write ABCD, for God’s sake! And if he brings a few other women home, it is SHE who is to be blamed. That boring woman! Always nagging about not having enough money to run the family. If he brings a few others home, it is SHE who is to be blamed. A man has needs, doesn’t he? Needs she is too old to fulfil.
Yes, she has to get back to that home. That man loves him. That man loves his blood. [আরো পড়ুন]
Read More
জাম্বুবানের সন্ধানে
১
প্রবল বর্ষণের মধ্যে দৌড়াতে দৌড়াতে আমি আর রবার্ট ঢুকতে পেরেছি একটা গুহায়। দলের বাকি দুই গাইড কোথায় আছে জানি না। পাহাড়ে পা হড়কে পড়ে গিয়েছিলাম। রবার্ট টেনে না ধরলে এখন স্রোতে ভেসে যেতাম হয়তো। গুহায় শুয়ে শুয়ে হাঁপ ফেলছি, রবার্ট দেখলাম উঠে টর্চ বার করে গুহাটাকে খুঁটিয়ে লক্ষ করা শুরু করেছে। সেটাই বুদ্ধির কাজ। বাঘ-সিংহ নেই, [আরো পড়ুন]
Read More
শিস
১
“এই দুলজোড়া আমার খুবই পছন্দ হয়েছে, থ্যাংক্স কিনে দেওয়ার জন্য,” আহ্লাদি গলায় পাবলোকে বলল পুষ্পিতা।
“আমাদের টাক্সকো তো বিখ্যাতই রূপার জন্য। এই অঞ্চলকে স্প্যানিশরা কী নাম দিয়েছিল জানো? সিলভার সিটি। এখনো ওই নামই বহাল আছে, শুধু মেক্সিকো নয়, গোটা পৃথিবী থেকেই রূপাপ্রেমীরা এই শহরে আসে,” হাসল পাবলো।
“যাক, তোমাকে বিয়ে করে এই একটা লাভ তো হল, রূপার শহরের বউ হলাম।”
Read More
ভূতগুলো সব বাঁশি বাজায়
“শুনতে পাচ্ছ?” মণির জিজ্ঞাসা।
আমি হাঁটা থামালাম।
আমাদের চারিদিকে গাছ আর গাছ। বাঁশ, ওক, ম্যাপল, ফার। মাঝে মাঝে রক্তাভ রডোডেনড্রন। সভ্যতা এই উপত্যকাকে চেনে না, জানে না। মহাদ্রুমদের শাখা-প্রশাখায় আটকে গিয়েছে সময়ের নিশ্চিত স্রোত। হাওয়ার আদরে পাতাদের শিরশির আওয়াজ শোনা যাচ্ছে। মাঝে মাঝে পাখির ডাক। সেই ডাকের সঙ্গে মিশে রয়েছে বাঁশির আওয়াজ।
Read More
বারো নম্বর সড়কে যা ঘটেছিল
An Incident on Route 12
James H. Schmitz
পর পর কতকগুলো তীক্ষ্ণ ঠুংঠাং আওয়াজে যখন ফিল গার্ফিল্ডের চটকা ভেঙে গেল, তখন সে ছিল ছোট্ট শহর রেডমন থেকে তিরিশ মাইল দক্ষিণে বারো নম্বর সড়কে। আওয়াজগুলো আসছিল প্যাকার্ডের বনেট থেকে।
তখনই গাড়ির গতি কমতে শুরু করেছে। প্রাণপণে অ্যাক্সিলারেটারটা পিষে ধরেও গার্ফিল্ড যখন মোটর ইঞ্জিন থেকে কোনো সাড়াশব্দ টের পেল না, তখন একটা [আরো পড়ুন]
Read More
ডেজা ভ্যু
মনে হল প্রচণ্ড ভয়াবহ কোনো এক দুঃস্বপ্ন দেখছি। চিৎকার করে উঠতে চাইলাম, কিন্তু পারলাম না। আর ঠিক তখনি একটা ঝাঁকুনি খেয়ে ঘুমটা ভেঙে গেল। চোখ ডলতে ডলতে উঠে বসলাম। অনুভব করলাম গলাটা শুকিয়ে কাঠ হয়ে গেছে। দুঃস্বপ্ন হলেও এতটাই বাস্তব ছিল যে ঘুম ভাঙার পরেও আমি কে, কোথায় আছি কিছুই মনে এলো না। তারপরেই চোখ গেল সামনের সিটে বসে থাকা লোকটার দিকে। [আরো পড়ুন]
Read More
দিলবাহাদুরের বাড়ি ফেরা
(ডিলমন ডিলা উগান্ডার একজন কল্পবিজ্ঞান লেখক এবং চলচ্চিত্র নির্মাতা। Braveheart’s Homecoming নামে তাঁর এই গল্পটি মিথিলা রিভিউতে প্রকাশিত হয়েছিল)
বনের উপর দিয়ে উড়ে যেতে যেতে মনের মধ্যে হাজারো স্মৃতি ভিড় করে এলো। সে ভেবেছিল এতদিনে সব বোধ হয় ভুলে গেছে। কিন্তু একে একে ছবির মতো তার শৈশবের নানা স্মৃতি মনের মধ্যে জেগে উঠল। সব স্মৃতি সুখের নয়। [আরো পড়ুন]
Read More
নীলাঞ্জন এবং লিনা
আজ নিয়ে পরপর তিনদিন মেয়েটাকে লক্ষ করল নীলাঞ্জন। সে যখন কলেজের জন্য বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে থাকে তখন মেয়েটাও দাঁড়িয়ে থাকে। তিনদিনই নীলাঞ্জন দেখেছে মেয়েটার চোখে কালো চশমা আর মাথায় ছাতা। অথচ কোনোদিন বৃষ্টি পড়েনি। তাও ছাতার লজিকটা না হয় বোঝা যায়, বৃষ্টি না পড়লেও এখন আষাঢ় মাস চলছে। সুতরাং বৃষ্টির জন্য ছাতা নিয়ে চলাটা [আরো পড়ুন]
Read More
কালজয়ী
প্রকাণ্ড ড্রয়িং-রুমটার সঙ্গে মানানসই বিশাল সোফার এক কোণে জড়োসড়ো হয়ে বসেছিল আকাশ। ছোটো শহর থেকে ছোটো-ছোটো ধাপ বেয়ে উঠে এসে ঝাঁ-চকচকে জোহানেসবার্গে ছোট্ট স্টার্ট-আপ শুরু করার পরে এই দু-বছরে উন্নতি তার অনেক হয়েছে। কিন্তু এই মাপের কোনো খদ্দের ওদের আজ পর্যন্ত কখনও জোটেনি। নাথান তো শুনে বিশ্বাসই করতে পারছিল না। চোখ কপালে তুলে সে বলেছিল, [আরো পড়ুন]
Read More
শ্বেত মৃত্যু
মূল গল্প: The White Death, যা Mortal engines গ্রন্থের অন্তর্গত।
অ্যারাজেনা গ্রহে সভ্যতা গড়ে উঠেছিল মাটির নীচে। এর কারণ তার একেশ্বর সম্রাট মেটামেরিক; যিনি নিরক্ষীয় অঞ্চলের পুরো তিনশো ষাট ডিগ্রি জুড়ে ছিলেন, আর তার ফলে নিজের রাজত্বকে ঘিরে ছিলেন কেবলমাত্র শাসক হিসেবেই নয় ভিত্তি ও ঢাল হিসেবেও; চাইতেন তার অতিপ্রিয় প্রজা এন্টেরাইটদের [আরো পড়ুন]
Read More
আমব্রা
১
গ্যানিমিড সেন্ট্রাল, রিপাবলিক নেভি হেডকোয়ার্টার্স
“দুটো তারার নিজস্ব মণ্ডলের মাঝামাঝি জায়গায়, একটা অদ্ভুত অবস্থানে রয়েছে এই গ্রহটা।”
সুং-কে রীতিমতো উত্তেজিত দেখাচ্ছিল। পোলানস্কি চোখের ইশারায় তাঁকে শান্ত হতে বললেও প্রবীন বিজ্ঞানী সে-সবের তোয়াক্কা করলেন না। হাত-পা ছুড়ে তিনি পরের কথাগুলো বলে চললেন।
“এটা যদি সারকামবাইনারি [আরো পড়ুন]
Read More
ষষ্ঠ বর্ষ দ্বিতীয় সংখ্যা
ষষ্ঠ বর্ষ দ্বিতীয় সংখ্যা – পূজাবার্ষিকী ১৪২৮
প্রকাশকাল – ১১ অক্টোবর ২০২১
অসামান্য প্রচ্ছদটি এঁকে সংখ্যাটিকে সর্বাঙ্গসুন্দর করে তুলেছেন শ্রীউজ্জ্বল ঘোষ।
Read More
সেরার সেরা
“মা ও মা দরজা খোলো। আমার খুব ভয় করছে প্লিজ খোলো না মা। আমি আর কোনওদিন তোমার অবাধ্য হব না মা। প্রতিদিন অঙ্ক করব। কোনও অঙ্ক ভুল করব না।” অন্ধকার ঘর থেকে চিৎকার করে মার্ক বলতে থাকে। এই ঘরটা বেসমেন্টের ঘর। লরেঞ্জ পরিবারের সমস্ত বাতিল জিনিসপত্র এইখানে থাকে। ছোট্ট এই ঘরটায় আলো-হাওয়া ঢোকে না বললেই চলে। অনেক উঁচুতে একটা ঘুলঘুলি আছে সেখান দিয়ে [আরো পড়ুন]
Read More
গোল মাথা ব্যারনের কাহিনি
১
কারও কারও হয়তো মনে আছে যে ১৮৭৮ সালের জুলাই মাসে জেনারেল ইগনাটিফ বাডেন শহরের বিখ্যাত বাডিশার হফ হোটেলে কয়েক সপ্তাহ কাটিয়েছিলেন। সেই সময়ের সংবাদপত্রগুলো খবর করেছিল যে মহামান্য জ়ারের গুরুত্বপূর্ণ কাজে তিনি শারীরিকভাবে এতটাই ভেঙে পড়েছিলেন যে স্বাস্থ্যোদ্ধারের জন্য তাঁকে বাডেনে আসতে হয়েছে। কিন্তু ইউরোপের রাজনৈতিক ব্যাপারে [আরো পড়ুন]
Read More
গবেষণাগার
বাড়ির সামনের বারান্দায় দাঁড়িয়ে আছেন অখিলেশবাবু। সামনের উঠোনে দুটো বেতের ঝুড়িতে রাখা রয়েছে কাঁচা আম, কালকের রাত্তিরের ঝড়ে পড়েছে। ঝুড়ির সামনে লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে ন্যাংটা ভুটুঙের (উলঙ্গ বাচ্চারা) দল, তার পেছনে তাদের দাদা-দিদিরা। আরও পেছনে তাদের মায়েরা। তারা অবশ্য লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে নেই। তারা ঘোমটার আড়ালে মিচকি মিচকি [আরো পড়ুন]
Read More
উদ্যোগপর্ব
ঘণ্টা বাজছিল। ঠিক ঘণ্টা নয়। জন্তুর ডাকের মতো একটা শব্দ। শব্দটা ফের একবার আমাকে জাগিয়ে দিল এসে। এই নিয়ে অষ্টম বার।
এখানে সময় দেখবার কোনও উপায় নেই। এখানে, ওই শব্দটা শুনে কেবল আমি জানতে পারি আরেকটা দিন শুরু হয়েছে। আরেকটা মৃত্যুর প্রহর।
বাইরে পায়ের শব্দ উঠছিল। পুরোহিতের মতো চেহারার লোকটা ফের আসছে। এরপর কী হবে তা আমি জানি। [আরো পড়ুন]
Read More
কনট্যাক্ট
১
ধুকধুক করছিল শেষ-বেলার আলো। লাল সূর্যটা আর একটু পর ডুবে যাবে, কালচে কুয়াশার মতো আভায় তখন ভরে উঠবে চারদিক। সৌরজগৎ থেকে বারো আলোকবর্ষ দূরের গ্রহটার এবড়োখেবড়ো পাথুরে জমি ধরে মাছধরা জালের মতো ছড়িয়ে পড়ছিল সেই পড়ন্ত আলোর রশ্মি। অদ্ভুত বায়ুমণ্ডল এই গ্রহের, যার ফলে সব আলো কেমন ভেঙেচুরে যায় সেই স্তরের মধ্যে দিয়ে আসতে আসতে।
শুধুই [আরো পড়ুন]
Read More
ভূত নয়
হালকা হাতে স্টিয়ারিং ঘুরিয়ে সদর রাস্তার থেকে বাঁ দিকে ঘুরে গিয়ে রতন বলল— দেখ তো রাস্তাটা চিনতে পারছিস কিনা? তারপর দেবুর ঘাড় নাড়া দেখে নিজেই বলল— চিনতে পারার কথাও অবশ্য নয়। এই কুড়ি বছরে শহর এদিকটাতেই বেশিটা বেড়ে গেছে। নতুন ইন্ডাস্ট্রিগুলোও এদিকটাতেই এসেছে। ফলে সেই সরু মোরামের রাস্তাটা এখন ফোর লেন হাইওয়ে। পার্ক, মল, কর্পোরেট [আরো পড়ুন]
Read More
লুব্ধক: ১৮
“অনুপলাল?”
“কল হোনেওয়ালা টেলি-কনফারেন্স কা খবর লিয়া?”
খচমচ খচমচ করতে করতে পাশের ঘর থেকে বেরিয়ে এল হৃষ্টপুষ্ট চেহারার অনুপলাল। পেশার চেয়ে নেশাই তাকে বেশি বিখ্যাত করেছে। তার প্রিয় নেশা খাদ্য। পাড়ার দুষ্টু ছেলেরা তাকে দেখলেই ‘মোটে মাল’ বলে খ্যাপায়, ছড়া কাটে:
মোটে মাল খাস্তা
পুরি কচৌরি নাশতা
পুরি কচৌরি ঘট গিয়া (কমে গেছে)
মোটে মাল উলট গিয়া।
Read More
এ ক্রাইম ইন টাইম
১৯২০ সাল, লন্ডন। সন্ধে থেকে আকাশে মেঘ করেছে। হয়তো কিছু পরেই বৃষ্টি শুরু হবে। আপাতত গুরুগম্ভীর শব্দের সঙ্গে সাদা বিদ্যুতের রেখা খেলা করে চলেছে মেঘের বুক চিরে। সেই আলোতে ব্যাংক অব লন্ডনের সাউদার্ন এভিনিউ শাখার লাল ইটের ভবনটা থেকে থেকে আলোকিত হয়ে উঠে পরক্ষণেই আবার মিলিয়ে যাচ্ছে অন্ধকারের ভিতর।
দূরে টেমসের তীরে দাঁড়িয়ে থাকা ক্লক [আরো পড়ুন]
Read More
ঝিঙ্গে-পোস্ত
– মৃত্যুহানা –
টক্ টক্ টক্! হরি আবার জোরে জোরে টোকা দিল ডা. যোশেফ মিত্রর দরজায়। বেশ কিছুক্ষণ ধরেই টোকা দিয়ে চলেছে সে, কিন্তু ডা. মিত্র-র সাড়া দেবার নাম নেই! ধ্রুব মল্লিক এবারে পুরোপুরি অধৈর্য হয়ে গেল। “আরে, ওইরকম পিনিপিনে টোকা মারলে কিচ্ছু হবে নি, বাবুর শরীল খারাপ ছিল রাতে, জানিস না? খুব গভীরে ঘুমুচ্চে। দরজাটায় জোরে ধাক্কা মার।” [আরো পড়ুন]
Read More
ঘুম-ঘর
এই কাহিনি ভাবীকালের। এ ভাবীকাল আমাদের জীবনে কেন আমাদের ভাবী কয়েক পুরুষের জীবনেও হয়তো আসবে কিনা সন্দেহ।
তবে ভারতের শ্বাশত বাণী— ‘চরৈবেতি’। এগিয়ে যাও। এগিয়ে যাও। মানব সভ্যতা এগিয়ে যাচ্ছে অবিশ্বাস্য দ্রুতগতিতে। বিশ্বাস করি ধীরে ধীরে এক সময়ে আমাদের এই সভ্যতা ছড়িয়ে পড়বে গ্রহে গ্রহে, নক্ষত্রে নক্ষত্রে। মানুষের পদধ্বনি শোনা [আরো পড়ুন]
Read More
সময় সরণি, এক স্বপ্নের খোঁজ
১
– এমন অমঙ্গুলে কথা সাতসকালে কী না বললেই নয়, প্রফুল্ল! ছেলেটা আমাদের কতদিন হল বাইরে গেছে, ভালো চিন্তা কর। সেও ভালো থাকবে, তার সঙ্গে আমরাও। তার চেয়ে গোবিন্দ ভজ, হৃদয়ে শান্তি পাবে।
– তোমরা বাবারা বড্ড পাষাণ। মায়েদের হৃদয় তোমরা কী বুঝবে! বিদেশ যাওয়ার দুই বছরে ছেলেটা একবারও বাড়ি এসেছে? যাওয়ার আর জায়গা পেল না, এক্কারে বিদেশ। অনেক হয়েছে, আর না, এবারে তাকে বাড়ি আসতে বল।
Read More
চাঁদের মাঠে ওয়ান ডে
১
“হ্যালো! আবির? আমি দিব্য বলছি!” সঙ্গে সঙ্গে সাড়া দিতে পারল না আবির। “শুনছিস? কাল সুপারটাউনের সঙ্গে ম্যাচ। ঠিক এগারোটায়…”
“সরি। কাল আমার মর্নিং ডিউটি— দুটোয় ছুটি!”
“শোন আবির!” গলাটা নামিয়ে দিব্য যেন খুব গোপনীয় খবর ফাঁস করার ভঙ্গিতে বলল, “কালকের ম্যাচটা ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। সব কথা এখন বলা সম্ভব নয়। কিন্তু কাল যদি না খেলিস খুব ভুল করবি।”
Read More
দায়
একটা কোলাহলের শব্দে ঘুমটা ভেঙে গেল আমার। বিছানা ছেড়ে বাইরে বেরিয়ে এসে দেখি বাড়ির পাশ দিয়ে জনা চার-পাঁচেক লোক একরকম পাঁজাকোলা করেই একটা বয়স্ক মানুষকে তুলে নিয়ে যাওয়ার জন্য তাড়াহুড়ো করছে। ওরা সবাই প্রায় আমার মুখচেনা। এ পাড়াতেই থাকে। কিন্তু এই রাতদুপুরে হঠাৎ কী কারণে এভাবে ছুটোছুটি করছে, সেটা বুঝলাম খানিক পরে আমার বাড়ি মালিক [আরো পড়ুন]
Read More
মোক্সনের নিয়ন্তা
‘তুমি কি রসিকতা করছ? নাকি সত্যিই বলতে চাইছ যে একটা যন্ত্রও ভাবনাচিন্তা করতে পারে?’
আমার এই প্রশ্নের জবাব দেবার বিন্দুমাত্র চেষ্টা না করে মোক্সন একাগ্র চিত্তে একটা লোহার শলাকা হাতে ফায়ার প্লেসের ঝিমিয়ে পড়া জ্বলন্ত কাঠকয়লার টুকরোগুলোর পরিচর্যা করতে লাগল। সেগুলোও বেশ গনগনে হয়ে উঠে তার পরিচর্যার প্রতিদান দিলো। বেশ কয়েক সপ্তাহ ধরেই তার মধ্যে এই পরিবর্তনটা [আরো পড়ুন]
Read More
সম্পাদকীয়
মা এসেছেন। তাঁকে দেখতেও যাবো। তবে মাস্ক পরে। উৎসবে সামিল হব। তবে দূরত্ব রেখে। আনন্দ করব, তবে মেপে।
এমনটা হবার কথা ছিল না আসলে। তবুও হল। প্রকৃতি আর মানুষ একে অপরের কথা শুনল না বলেই। বিপদ আর দুর্যোগ পেরিয়ে তাই মুখোমুখি হতে হল অতিমারীর। অনেক প্রাণের বিনিময়ে রোগটাকে দমিয়ে দেওয়া গেলেও একেবারে থামিয়ে দেওয়া যায়নি এখনও। সাবধান থাকাটা [আরো পড়ুন]
Read More
শোণিতরাঙা শ্বেতগোলাপ
এমনিতেও ‘দূরদর্শী’ হিসেবে খুব একটা সুনাম নেই আমার, তার উপর আবার ধূসর কুয়াশার পুরু আস্তরণটা বেশিদূর অবধি দেখার পথে অন্তরায় হচ্ছে! মাথার মধ্যে অদ্ভুত একটা ঝিমধরা ভাব। মাথাটা একটু ভার হয়ে আছে ঠিকই, কিন্তু মাদকতা’টুকু বেশ উপভোগ্য। কানের কাছে অনেকগুলো মৌমাছি যেন মৃদু একটা গুঞ্জন তুলছে অবিরত। নাহ! একটু ভুল হল, ঠিক কানের কাছে নয়। বরং বলা [আরো পড়ুন]
Read More
এ সব আগামীকাল ঘটেছিল
লেখক – অনেকে
সম্পাদক – বাল ফোন্ডকে
ভারতীয় কল্পবিজ্ঞানের ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রাদেশিক ভাষায় যে বিপুল পরিমাণ কল্পবিজ্ঞান যে শতাধিক বছর ধরে রচনা হয়ে আসছে তা বোধহয় সব থেকে অবহেলিত। বাঙালি পাঠক যেমন মারাঠি কল্পবিজ্ঞানের খবর রাখেন না, তেমনি কন্নড় পাঠকও হিন্দি কল্পবিজ্ঞানের সঙ্গে অপরিচিত থেকে যায়। ভারতের মতো বহু ভাষাভাষী দেশে হয়তো [আরো পড়ুন]
Read More
আলো পড়ে যেখানে
এবড়োখেবড়ো জমি পেরিয়ে ছুটছিল ছেলেটা। তার বুটের সঙ্গে ঠোকর খেয়ে ইতিউতি ছিটকে যাচ্ছে ছোট ছোট টুকরো পাথর। কপাল আর গলা বেয়ে নামছে ঘাম। অস্তগামী সূর্যকে পিছনে ফেলে বাসায় ফিরছে উড়ন্ত পাখির ঝাঁক। কিন্তু কোনও কিছুর দিকে নজর নেই তার। কতদূর যাওয়ার আছে? কীসের টানে এই দৌড়? কার কাছে পৌঁছোতে চাইছে ও? কিচ্ছুটি জানা নেই ওর। কিন্তু ও জানে, পৌঁছতে [আরো পড়ুন]
Read More
হস্তীসঙ্গীত
अपरेयमितस्त्वन्यां प्रकृतिं विद्धि मे पराम् |
जीवभूतां महाबाहो ययेदं धार्यते जगत् ||
১
ছোটবেলায় বাবা-মায়ের সঙ্গে এখানে যখন প্রথমবার আসি, আমার চোখ ছানাবড়া হয়ে গেছিল এই সুপ্রাচীন আদিম অরণ্য দেখে। কলকাতার কংক্রিটের জঙ্গলে বড় হওয়া শিশু মনে প্রশ্ন জেগেছিল, পৃথিবীর কোথাও এত গাছ থাকতে পারে? এখন, তিন দশক পর ডোঙ্গিরিতে কাজের সুত্রে ফিরে [আরো পড়ুন]
Read More
New Bengal
No, I am not going to try and build it up. You are probably reading this story while you lean against the handgrip in a suburban train, waiting for your destination station. Or maybe you are glancing through it as you gulp down your food during the lunch break at the office before you get back to work. Or even, perhaps you need to go out soon on some urgent work, and you are reading up as much as you can in whatever little time you have left.
In short, for you and maybe for most of you, time is in short supply. So you do not have the patience to read anything like a regular novel that slowly builds up the characters, the background and the descriptions.
So let me come straight to the point. This story is about you or someone like you. All that happens in this story could happen with you too. I mean, it is not necessary that it will happen, but it could happen nonetheless.
Let’s [আরো পড়ুন]
Read More
রবীন্দ্রনাথ ও কল্পবিজ্ঞান
রবীন্দ্রনাথ কবি, রবীন্দ্রনাথ দার্শনিক। তিনি একাধারে গল্পকার, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক, ঔপন্যাসিক, অঙ্কনশিল্পী, পরিবেশ বান্ধব, পল্লী সংস্কারক, এবং সর্বোপরি বিশ্বমানবতার একনিষ্ঠ পূজারীও! নিঃসন্দেহে, গত একশো বছর বা তারও বেশি সময় নিয়ে, অগণনীও সহস্র প্রবন্ধে, রচনায় ও আলোচনায়, বহু দেশি ও বিদেশি গবেষক মিলে, তাঁর প্রতিভার গভীর থেকে গভীরতর বিশ্লেষণ [আরো পড়ুন]
Read More
তিন ডিগ্রীর পালা
১৯১৭ সালে আলবার্ট আইনস্টাইন তাঁর সাধারণ আপেক্ষিক তত্ত্বের সমীকরণগুলির থেকে মহাবিশ্বের আকার ও গঠনের জন্য প্রথম একটি স্থির এবং স্থিতিশীল মহাবিশ্বের মডেলের প্রস্তাব করেছিলেন। কিন্তু তাঁর একই তত্ত্ব থেকে রাশিয়ান বিজ্ঞানী আলেকজান্ডার ফ্রিডম্যান, বেলজিয়ামের বিজ্ঞানী জর্জ লেমাট্রে এবং ডাচ জ্যোতির্বিদ উইলেম ডি সিটার মহাবিশ্বের যে [আরো পড়ুন]
Read More
Mirjafar
“Damn! How could you let this happen?”
“Sorry, sir, it was my fault, but… but, I did rectify it within seconds.”
“That doesn’t change anything, you son-of-a-bitch! You almost screwed up my entire life’s work there! Lal, you there?”
“Yes, boss.”
“Shoot this bastard right now. I want to hear his scream.”
There came the sound of a gunshot, and almost simultaneously merging into the fading echoes of the crack, came a dying man’s pathetic scream that faded into a gurgle.
“Good riddance. Now I need to handle this.”
2
Ashok had just let out a moan of pleasure as he pressed the girl’s head against his crotch when his bliss was rudely interrupted by the powerful transmitter just beside his ear, alerting him to an incoming call from his boss.
Son-of-a-bitch! What a time to call! Shoving aside the girl with one hand, Ashok began pulling up his trousers while [আরো পড়ুন]
Read More
জঙ্গল পাহাড়ের দুঃস্বপ্ন
বীভৎস ব্যাপারস্যাপার নিয়ে যাঁরা লেখালেখি করেন, তাঁরা এই সব কাহিনি-টাহিনি কোথাও কোনও একটা উৎস আছে বলেই মনে করেন। সে সব কাহিনি পড়লে গায়ে কাঁটা দেয় তো বটেই, সেই সঙ্গে মুচকি হাসি, মনের কোণে কোণে খেলে বেড়াতে থাকে। সে হাসি অবিশ্বাসের হাসি, কিন্তু যুক্তি তর্ক বুদ্ধি দিয়ে বিচার করা যায় না, এমন সব ঘটনাও তো এই পৃথিবীতে ঘটেছে এবং ঘটছে। কিম্ভূতকিমাকার [আরো পড়ুন]
Read More