Tuesday, December 17, 2024
বড় গল্প

হস্তীসঙ্গীত

8 thoughts on “হস্তীসঙ্গীত

  • সুদীপ চ্যাটার্জী

    আপনি আমার প্রিয়তম লেখকের একজন। কল্পবিশ্বে আপনার লেখার জন্য অপেক্ষা করে থাকি। প্রতিবারই পড়ে মুগ্ধ হই। বিষয়বস্তু, ভাষা এবং উপস্থাপনা, সব দিক থেকেই টপ নোচ গল্প। এই গল্পটাও ঠিক একই ভাবে মুগ্ধ করল। বেজায় ভালো লাগল❤️

    Reply
    • সোহম গুহ

      ধন্যবাদ সুদীপ!

      Reply
  • Partha De

    এ কাহিনি শুধু তো কল্পবিজ্ঞানের কাহিনি নয়, এ গভীর দর্শনের কাহিনি। খুব ভাল লাগল। স্মৃতি আর সত্তার মধ্যে সম্পর্ক কি? কাহিনির শেষে পৌঁছে বিষ্ণু দে-র বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থটির নাম কেন মনে পড়ল জানি না। সে কাব্যগ্রন্থের নাম ‘স্মৃতি সত্তা ও ভবিষ্যৎ’!

    Reply
  • অকল্পনীয় লেখা। শুধু বাংলায় কেন, এ-জিনিস সোহম ছাড়া আর কারও হাত থেকে বেরোবে না। মানে আমি জাস্ট…
    কুর্নিশ, ভ্রাতঃ। কী লিখেছ!

    Reply
    • সোহম গুহ

      ধন্যবাদ ঋজুদা। পরের বছরও যেন আপনার এই প্রশংসার যোগ্য লেখা লিখতে পারি।

      Reply
  • সোহম গুহ

    ধন্যবাদ পার্থদা। বিষ্ণু দের কাব্যগ্রন্থটি পড়িনি, কিন্তু এবার পড়তেই হবে।

    Reply
  • Amitabha Rakshit

    সোহম, আপনার এই গল্পটা অসামান্য লাগল। এটা তো শুধু হাতির ব্যাপার নয়, এটা সমস্ত পরিবেশ নিয়ে লেখা অত্যন্ত জোরালো একটি প্রতিবাদ। আমি আশা করব আপনি এটা অনুবাদ করে পরিবেশ-চেতনামূলক কিছু আন্তর্জাতিক পত্রিকায় পাঠবেন। আপনার লেখা এর আগে তেমন পড়বার সৌভাগ্য হয়নি আমার, কিন্তু আপনার মধ্যে যে ‘গবেষনা করে তবে লেখা ভাল’ মনোভাবটি আছে, তা দেখে খুব ভাল লাগল।

    ইলেক্ট্রিক তারে শক খেয়ে প্রায় প্রায়ই আসাম, উত্তরবঙ্গ ও উত্তরপূর্বের অন্যান্য জায়গায় হাতির মৃত্যুর খবরের রিপোর্ট যখন পড়ি এই দূর দেশে বসে, তখন কিছু করতে না পারার আক্রোশটা কিছুতেই মন থেকে বার করতে পারিনা। মানুষের ভবিষ্যত যে কি তা এখনও পর্যন্ত আমরা কিছু জানিনা। তবে পরিবেশ নষ্ট করে যে আমরা আমাদের নিজেদের শ্রাদ্ধের ব্যাবস্থা করছি তাতে কোনও সন্দেহ নেই। তবে আপনাদের মত লোকেদের জন্য সচেতনতা তবু কিছু বাড়ছে।

    সেই সূত্রে বলি, এখন পৃথিবীর বহু জায়গাতেই, বিশেষ করে পশুদের migratory পথের সামনে, যেখানে রাস্তা বা অন্য কোনও অপ্রাকৃতিক বাধা গড়ে উঠেছে industrialization-এর জন্য, সেখানের কোনও কোনও জায়গায় ওই বাধার ওপর দিয়ে ব্রিজের মতন করে মাটির র‍্যাম্প মতন বানানো হচ্ছে (যেগুলো যথেষ্ঠ ভাবে ভারবহনশালী)। মজার কথা হচ্ছে যে বনের পশুরা কিছুদিন পর্যবেক্ষণ করে কিভাবে বুঝতে পারছে যে সেগুলো ওদেরই পার হবার জন্য তৈরী করে দেওয়া হয়েছে। তখন আর তারা ট্রেনলাইন বা হাইওয়ে আর পেরোতে যাচ্ছে না, দরকার মতন উজান বেয়ে একটু দূরে যেতে হলেও সেইখান পর্যন্ত হেঁটে গিয়ে র‍্যাম্পের ওপর দিয়ে তবে অন্যপারে যাচ্ছে। এই প্রজেক্টগুলো বেশ সফল হচ্ছে, যা খবর পাচ্ছি। ভারতবর্ষে কি এই ধরনের প্রজেক্ট করা হচ্ছে এখন?

    Reply
    • সোহম গুহ

      অমিতাভ বাবু, আপনার কমেন্টটি বর্তমান সময়ের সামনে দাঁড়িয়ে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কলেজের থেকে গুয়াহাটি ইউনিভার্সিটিতে এক সেমিনারে যাওয়ার সূত্রে আমার আসামের সম্পর্কে সর্বপ্রথম ধারণা তৈরি হয়, এছাড়া এই গল্প লিখতে সাহায্য করেছে ধৃতিকান্ত বাবুর আর স্টিভ অল্টারের গ্রন্থিত অভিজ্ঞতা। ভারতবর্ষের মাটিতে আপনার বলা প্রজেক্ট চালু হলেও তা ব্যাপক মাত্রায় না। ভারতীয় হাতির ভবিষ্যত তাই ছায়ায় আটকে। আমি অবশ্যই এটি অনুবাদ করে পাঠানোর চেষ্টা করবো।

      Reply

Leave a Reply

Connect with

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

error: Content is protected !!
Verified by MonsterInsights