Sunday, November 17, 2024
উপন্যাস

অর্থতৃষ্ণা

19 thoughts on “অর্থতৃষ্ণা

  • এরকম অনায়াসকৃত ইউনিভার্স বিল্ডিং বাংলাভাষায় আজ অবধি কোনও গল্পে পাই নি। বাংলা জঁর ফিকশনে এই গল্পটা একটা মাইলস্টোন হয়ে থাকবে। সুমিতদাকে কুর্নিশ এইরকম একটা গল্প উপহার দেওয়ার জন্য।

    Reply
    • অনেক ধন্যবাদ । আপনাদের উৎসাহ স্পেকুলেটিভ ফিকশন নিয়ে লিখে চলার আগ্রহ আরও বাড়িয়ে দিল ।

      Reply
  • বাংলা ভাষায় এমন রোমাঞ্চকর, কল্পনার পালে উড়ান বেয়ে চলা রহস্যকাহিনী খুব বেশী আসেনি। সময়ের প্রেক্ষিতটাও আশ্চর্য বিশ্বাসজনকভাবে উঠে এসেছে।

    Reply
    • অনেক ধন্যবাদ সন্দীপন । আপনাদের উৎসাহ এই জন্র নিয়ে লেখার আগ্রহ আরও বাড়িয়ে দিল ।

      Reply
  • অর্থতৃষ্ণা পড়লাম। আমি ভাগ্যবান যে বাংলায় এমন একটা স্টিমপাংক কাম অল্টারনেট হিস্ট্রির পটভূমিতে থ্রিলার পড়তে পেলাম।
    এর আগে যখনই ইংরেজিতে এসব পড়েছি, মনে-মনে দীর্ঘশ্বাস ফেলে ভেবেছি, “আমাদের দেশে হবে সেই লেখা কবে, যাকে পড়ে মাথা ঘুরে পড়ে যাবে সবে!” অ্যাদ্দিনে তেমন জিনিস পেলাম। লেখককে আভূমি সেলাম।

    Reply
    • এই দীর্ঘ লেখাটি যে সময় নিয়ে পড়েছেন এবং উৎসাহ দিইয়ে চলেছেন , এতে প্রচলিত বিষয়ের বাইরে গিয়ে লেখার আগ্রহ আরো বেড়ে গেল । অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

      Reply
  • ফাট্টাফাট্টি – তাত্ত্বিক দিক নিয়ে আলোচনা করবার মতো জ্ঞানগম্যি নেই – তবে আলাদা আলাদা জনর কে একসাথে পেশাই-মারাই করে এরকম একশন প্যাকড ডিটেকটিভ টল স্টোরি মনে হয় ডিটেকটিভ ডি ছাড়া আর কোথাও দেখিনি| লেখককে লম্বা করে সাব্বাস!

    Reply
    • গল্পের এই সৃষ্টিছাড়া বিষয় সত্ত্বেও যে আপনাদের ভাল লেগেছে, বাংলায় স্পেকুলেটিভ ফিকশনের যে একটা জায়গা অবশ্যই আছে এই ধারণ্টা আরো দৃড় হল ।

      Reply
  • Soham Guha

    লেখকে কুর্নিশ এরকম একটা গল্প বলার জন্য। alternate history এবং স্টিমপান্ক থ্রিলার, দুর্ধর্ষ world building, নিঃসন্দেহে ঈর্ষণীয়। বাংলায় এরকম লেখা আগে আমার দৃষ্টিগোচর হয়নি।

    Reply
  • বাংলায় স্পেকুলেটিভ ফিকশন লিখলে কেউ আদৌ পড়বে কিনা, সে নিয়ে একটা তর্ক বিতর্ক কল্পবিশ্বের শুরু থেকেই জারী ছিল । স্পেকুলেটিভ ফিকশনেরও বাঙালী পাঠকের মনে একটা জায়গা আছে, আপনাদের ভাল লাগাটাতে সেই বিশ্বাসটা মজবুত হল ।

    Reply
  • অংশুমান চট্টোপাধ্যায়

    এক নিঃশ্বাসে শেষ করলাম… বিষয়বস্তুর ওপর দুর্দান্ত রিসার্চ, টানটান প্লট, রহস্যের জাল বিস্তার ও গোটানোয় মুন্সিয়ানা, ইত্যাদি অসাধারণ লেখনীশক্তির পরিচায়ক। আমি কল্পবিজ্ঞান ভীষণ ভালোবাসি, যদিও স্টিমপাঙ্ক বলতে কেবল টিম পাওয়ার্সের “আনুবিস গেটস” বাদে কিছুই পড়িনি। “অর্থতৃষ্ণা” শুধু আপনার লেখা ভবিষ্যতে পড়তে পাওয়ার চাহিদাই তৈরী করেনি, স্টিমপাঙ্ক বিষয়টা সম্বন্ধে নতুন করে কৌতূহলী করে তুললো।

    দুটো বিষয়ের একটু সমালোচনা করবো: (১) সুকুমারবাবুর চরিত্রচিত্রণ আরেকটু ডিটেইল্ড হলে ভালো লাগতো; এরকম দুর্ধর্ষ দুশমন বড্ডো অল্প চাপেই নিজের মুখোশ খুলে ফেললো, ইটা ঠিক জমলো না। (২) ত্রাসপশুর চোরাচালানের ব্যাপারটা হঠাৎই গল্পের শেষদিকে দু’বার উল্লিখিত হয়; এটাও আরেকটু আরেকটু ডিটেইল্ড হলে ভালো লাগতো।

    তবে মাইরি বলছি, ধূর্জটির পরবর্তী অ্যাডভেঞ্চারের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে রইলাম।

    Reply
    • আনিকেত

      পুরোপুরি একমত।

      Reply
  • এক কথায় অসাধারণ একটি লেখা পড়লাম। ছত্রে ছত্রে নিজেকে ওদের সঙ্গে নিয়ে ঘুরেছি কলকাতা থেকে দুমলিগড়ে।
    মেজর প্রভাতরঞ্জন চরিত্র কি আপনার ঠাকুরদার আদলে গড়া?

    পরের অ্যাডভেঞ্চারের অপেক্ষায় রইলাম।

    Reply
  • ত্রিদিবেন্দ্র নারায়ণ চট্টোপাধ্যায়

    এই উপন্যাসটা পড়ে সত্যি সত্যি কথা বন্ধ হতে যায়। এত সুন্দর, এত স্মার্ট অথচ এতো সহজ! সময়টা যেন লেখকের খেলার বিষয়। এই ভাবে অবলীলায় পিরিয়ড পিস লিখতেও কাউকে দেখিনি। কলগোলাম, এই নতুন শব্দটাও যেন কত চেনা।
    এরকম আরো লেখার আবেদন রইলো। যদিও জানি এরকম লেখা সহজ নয়।

    Reply
  • রীমা

    সুমিত বর্ধন মহাশয়ের লেখা আগে কখনো পড়ার সুযোগ হয়নি। বাংলায় এইরকম থ্রিলার আজকের দিনে কমই পাচ্ছি। ঠিক কি বা কতটা বলা উচিৎ জানিনা, তবে এক কথায় ‘অসাধারণ’। ধূর্জটির কাহিনী আবার পড়ার অপেক্ষায় রইলাম।

    Reply
  • সুমিত বাবু , পরবর্তী গল্পে আপনি আরো কিছু অলৌকিক চরিত্র রাখতে পারেন । যেমন বহুরূপী, যারা যেমন ইচ্ছা রূপ ধারণ করতে পারে ও সিনেমাতে অভিনয় করে‌ । গরুড়রা তাদের অপছন্দ করে । কোনো বহুরূপীর খুনের তদন্ত নিয়ে গল্প হতে পারে । কলগোলামদের ইনফ্রারেড রশ্মি দ্বারা নিয়ন্ত্রন করা যায় কিনা তার গবেষণা সংক্রান্ত ‌। ইনিগমা মেশিন ও টুরিং যন্ত্র ইত্যাদি ।

    Reply
  • সুদীপ দেব

    পড়ব বলে বুকমার্ক করে রাখলেও ভুলে গিয়েছিলাম। তাই বেশ দেরি হয়ে গেল পড়তে। বলা বাহুল্য অসম্ভব ভাল লাগল এ উপন্যাস। অনেক বিদগ্ধ জন ইতিপূর্বে মন্তব্য করেছেন। আমি ভেতো বাঙালি পাঠকের প্রতিনিধি হিসেবে বলতে পারি, এই ধরণের উপন্যাস বাংলায় জনপ্রিয় না হওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ হল, এমন প্লটে বা বিষয়ে লিখতে গেলেই দাঁতভাঙ্গা কঠিন কঠিন বিদেশী শব্দের প্রাচুর্যে ভরিয়ে দেওয়া হয়। পড়ে বোঝার উপায় থাকে না সেটা আদৌ বাংলা গল্প নাকি ইংরেজি গল্পের অনুবাদ। পুরো বিষয়টা একসময় এতটা জটিল হয়ে যায় যে লেখা ছেড়ে ডিসপ্রিন খুঁজতে হয়। আপনার এই কাহিনীর ভাষায় একদম আটপৌরে বাংলার গন্ধ মাখামাখি হয়ে আছে। তরতর করে পড়ে এগিয়ে যাওয়ার সময় কোথাও এতটুকু হোঁচট খেতে হয় না। ফেলুদা-ব্যোমকেশীয় ঢঙে শুরু করে কখন যে আপনি স্পেকুলেটিভ ফিকশন বা স্টিম পাঙ্কে গল্পকে নিয়ে ফেলেন সেটা কমেন্টগুলি পড়ার আগে পর্যন্ত বোঝা মুশকিল। এমন গোত্রের লেখা বাংলায় লিখতে হলে অবশ্যই এমনভাবে তাকে বাঙালিয়ানায় জারিত হতে হবে। মরকত নন্দিনী উপন্যাস থেকে আপনার লেখার প্রতি একটা ভাললাগা জন্মেছিল, এখন আমি পুরোপুরি ফ্যান হয়ে গেলাম আপনার কলমের।

    Reply
  • prosenjit

    khub bhalo laglo,ei rokam choritro gulo niye ar keu bodh hoy lekhen ni,apnar kach theke erokom lekha aro chai

    Reply
  • বামা

    সুন্দর লিখেছেন, গড়্গড়িয়ে পড়ে নিলাম । টানটান উত্তেজনা আছে । রহস্যটাও শেষ পর্যন্ত গেছে রহস্যের মোড়কে । তারসাথে অনেক কিছু নতুন শব্দের সাথে পরিচিত হলাম ।

    Reply

Leave a Reply

Connect with

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

error: Content is protected !!
Verified by MonsterInsights