অষ্টম বর্ষ প্রথম সংখ্যা – বিশেষ হাস্যরস সংখ্যা – প্রচ্ছদ
অষ্টম বর্ষ প্রথম সংখ্যা – বিশেষ হাস্যরস সংখ্যা
প্রকাশকাল – ৫ জুলাই ২০২৩
অসামান্য প্রচ্ছদটি এঁকে সংখ্যাটিকে সর্বাঙ্গসুন্দর করে তুলেছেন শ্রী উজ্জ্বল ঘোষ।
Read More
এ সব আগামীকাল ঘটেছিল
লেখক – অনেকে
সম্পাদক – বাল ফোন্ডকে
ভারতীয় কল্পবিজ্ঞানের ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রাদেশিক ভাষায় যে বিপুল পরিমাণ কল্পবিজ্ঞান যে শতাধিক বছর ধরে রচনা হয়ে আসছে তা বোধহয় সব থেকে অবহেলিত। বাঙালি পাঠক যেমন মারাঠি কল্পবিজ্ঞানের খবর রাখেন না, তেমনি কন্নড় পাঠকও হিন্দি কল্পবিজ্ঞানের সঙ্গে অপরিচিত থেকে যায়। ভারতের মতো বহু ভাষাভাষী দেশে হয়তো [আরো পড়ুন]
Read More
হস্তীসঙ্গীত
अपरेयमितस्त्वन्यां प्रकृतिं विद्धि मे पराम् |
जीवभूतां महाबाहो ययेदं धार्यते जगत् ||
১
ছোটবেলায় বাবা-মায়ের সঙ্গে এখানে যখন প্রথমবার আসি, আমার চোখ ছানাবড়া হয়ে গেছিল এই সুপ্রাচীন আদিম অরণ্য দেখে। কলকাতার কংক্রিটের জঙ্গলে বড় হওয়া শিশু মনে প্রশ্ন জেগেছিল, পৃথিবীর কোথাও এত গাছ থাকতে পারে? এখন, তিন দশক পর ডোঙ্গিরিতে কাজের সুত্রে ফিরে [আরো পড়ুন]
Read More
New Bengal
No, I am not going to try and build it up. You are probably reading this story while you lean against the handgrip in a suburban train, waiting for your destination station. Or maybe you are glancing through it as you gulp down your food during the lunch break at the office before you get back to work. Or even, perhaps you need to go out soon on some urgent work, and you are reading up as much as you can in whatever little time you have left.
In short, for you and maybe for most of you, time is in short supply. So you do not have the patience to read anything like a regular novel that slowly builds up the characters, the background and the descriptions.
So let me come straight to the point. This story is about you or someone like you. All that happens in this story could happen with you too. I mean, it is not necessary that it will happen, but it could happen nonetheless.
Let’s [আরো পড়ুন]
Read More
Mirjafar
“Damn! How could you let this happen?”
“Sorry, sir, it was my fault, but… but, I did rectify it within seconds.”
“That doesn’t change anything, you son-of-a-bitch! You almost screwed up my entire life’s work there! Lal, you there?”
“Yes, boss.”
“Shoot this bastard right now. I want to hear his scream.”
There came the sound of a gunshot, and almost simultaneously merging into the fading echoes of the crack, came a dying man’s pathetic scream that faded into a gurgle.
“Good riddance. Now I need to handle this.”
2
Ashok had just let out a moan of pleasure as he pressed the girl’s head against his crotch when his bliss was rudely interrupted by the powerful transmitter just beside his ear, alerting him to an incoming call from his boss.
Son-of-a-bitch! What a time to call! Shoving aside the girl with one hand, Ashok began pulling up his trousers while [আরো পড়ুন]
Read More
জঙ্গল পাহাড়ের দুঃস্বপ্ন
বীভৎস ব্যাপারস্যাপার নিয়ে যাঁরা লেখালেখি করেন, তাঁরা এই সব কাহিনি-টাহিনি কোথাও কোনও একটা উৎস আছে বলেই মনে করেন। সে সব কাহিনি পড়লে গায়ে কাঁটা দেয় তো বটেই, সেই সঙ্গে মুচকি হাসি, মনের কোণে কোণে খেলে বেড়াতে থাকে। সে হাসি অবিশ্বাসের হাসি, কিন্তু যুক্তি তর্ক বুদ্ধি দিয়ে বিচার করা যায় না, এমন সব ঘটনাও তো এই পৃথিবীতে ঘটেছে এবং ঘটছে। কিম্ভূতকিমাকার [আরো পড়ুন]
Read More
নোবেল দিলেন ঘনাদা
১
কলকাতা শহরের দক্ষিণে একটি কৃত্রিম জলাশয় আছে, করুণ রসিকতার সঙ্গে আমরা যাকে হ্রদ বলে অভিহিত করে থাকি। জীবনে যাদের কোনও উদ্দেশ্য নেই অথবা উদ্দেশ্যের একাগ্র অনুসরণে যাঁরা পরিশ্রান্ত, উভয় জাতের সকল বয়সের স্ত্রী-পুরুষ নাগরিক প্রতি সন্ধ্যায় সেই জলাশয়ের চারিধারে এসে নিজের নিজের রুচিমাফিক স্বাস্থ্য অর্থ কাম মোক্ষ এই নব্য চতুর্বর্গের [আরো পড়ুন]
Read More
“প্রথম প্রাণের স্পন্দন ও আমরা” রচনার পর্ব – ৫: কেজাহাতান দ্বীপের রহস্য
কফির কাপে চুমুক দিয়ে প্রফেসর সূর্যশেখর বললেন, ‘আপনি কি শিওর ব্যাপারটা আপনার নিজের চোখে দেখা?’
সূর্যশেখরের সামনে বসা আগন্তুককে কিছুটা চিন্তিত মনে হল। সে কথা না বলে ব্যালকনিতে রাখা উজ্জ্বল হলুদ-কমলা অর্কিডগুলোর দিকে তাকিয়ে চুপ করে রইল। নভেম্বর মাস, শীত পড়তে শুরু করেছে। সকালের নরম রোদ ব্যালকনিতে পড়ে ঝলমল করছে। এই সকালে সূর্যশেখরের [আরো পড়ুন]
Read More
চুল
‘পারসেল আ গিলো বড়া বাবুর ঘরে। সেই থিকে বাবু দোর দিছেন’।
অ্যাঁ? পারসেল? ঘনাদার?’ আমরা সমস্বরে আঁতকে উঠলাম।
মুখ চাওয়াচাউয়ি করে তো আর সময় নষ্ট করা ছাড়া কিছুই হবার নয়। গৌরই প্রথম টঙের ঘরের পানে দৌড় লাগাল। পিছন পিছন আমরা তিনজন। ঘনাদা ও পার্সেল, পার্সেল ও ঘনাদা মেলে না কোনওক্রমেই। এ রহস্য ভেদ না করে রবিবারের মাছের কালিয়া রামভুজ স্পেশাল পেটে নামবে না।
Read More
চোখ
আমার কথা
“নিজের চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা মুশকিল।”
এ ধরনের একটা কথা বাংলা বাক্যালাপে মাঝে মধ্যেই ব্যবহার করা হয়। কোনও কিছু ‘নিজের চোখে’ না দেখলে তা যদি বিশ্বাসযোগ্যতা হারায়, তবে এ যাবৎকাল অবধি আমার সজ্ঞানে দেখা সব কিছুই ভুল, ভ্রান্ত। কারণ? কারণ, বরাবর আমার জগৎ দেখা অন্য মানুষের চোখে। না, কাব্যিক ভণিতা নয়, আক্ষরিক অর্থেই! দাঁড়ান, শুরু থেকে বলি।
Read More
স্বর্ণ আঁধার
“আরেক কাপ মার্সিয়ান জুস হবে নাকি?”
“না, আর নয়। বেশি খেলে ঝিমুনি মতো আসে। আর ঝিমুনি এলে বন্দিকে নির্বাসনের দায়িত্বগুলো ঠিকমতো পালন করতে পারব না।”
“আরে ধুর, কবে থেকে এইসব কাজ করছিস। এখনও কনফিডেন্স তৈরি হল না! নেহাত আমি স্পেস ভেহিকেলের পাইলট হিসেবে আছি বলে তাই। যদি বন্দি নির্বাসনের সরাসরি দায়িত্বে থাকতাম, তবে তোকে দেখিয়ে দিতাম চোখ বন্ধ করে কীভাবে কাজটা করা যায়।”
Read More
ফোন আসবে…
ঝকঝকে একটা সকাল। অদ্রিজা ঝট করে কুর্তির ওপর একটা ওড়না জড়িয়েই বেরিয়ে পড়ল। লামহাট্টার পাহাড়ি শ্যাওলা পড়া সিঁড়ি দিয়ে নামতে নামতে একবার ফোনটা চেক করে নিল। না, আর কোনও মেসেজ আসেনি। নিশ্চিন্ত হল। সাইকেলটা টানতে টানতে হটাৎই ফোনটা বেজে উঠল। শুভমের এই তাড়া দেওয়ার অভ্যাসটা আর গেল না। কিন্তু আজ সত্যিই একটা কারণ আছে। তা বলে আধ ঘণ্টার [আরো পড়ুন]
Read More
শিকার
গ্রেসু গ্রাম পেরিয়ে কয়েক মাইল আসতেই সন্ধে নামতে শুরু করল কার্পেথিয়ার গায়ে। ছোট টিলাটার উপরে পৌঁছে ঘোড়াটাকে দাঁড় করিয়ে চারিদিকে ভালো করে তাকিয়ে দেখল দিমিত্রি। বছরের এই সময়টাতে পূর্ব রোমানিয়ায় বেশ তাড়াতাড়ি সন্ধে নামে। গ্রেসুতে বিশ্রাম নেওয়াটা তাদের উচিত হয়নি। পিছন ফিরে তাকিয়ে খানিকটা দূরে অ্যালেক্সকে দেখতে পেল দিমিত্রি। [আরো পড়ুন]
Read More
হোমো ইন্ডোসেনেক্সের সন্ধানে
১
কালকে সারাদিন ধরে ব্লিজার্ড চলেছে। তাঁবু থেকে বের হতেই পারিনি। আজ সকালে ঝকঝকে আকাশ। উত্তর দিকে শতপন্থ গ্লেশিয়ার। ওপারে দুটো পিক দেখা যাচ্ছে বালাকুন আর চৌখাম্বা একটু ডান দিকে। পূর্বদিকে অলকানন্দা। ঘাটসোলের দু-নম্বর ক্যাম্প থেকে আমরা প্রায় বারো কিলোমিটার দূরে। সোজা লাইন টানলে বারো কিলোমিটারই হয়। কিন্তু মাঝখানে একটা বিশাল এক উপত্যকার [আরো পড়ুন]
Read More
অ-মানবী
পিসিকে আবছা মনে পড়লেও পিসেমশাইকে একদমই মনে পড়ে না অমিতাভর। আসলে পিসেমশাই চাকরি করতেন বাংলা থেকে অনেক দূরে সেই মধ্যপ্রদেশে। কালে-ভদ্রে বাংলায় আসতেন। বাবা-মাও কোনওদিন তাঁদের বাড়ি গিয়েছিলেন কিনা সন্দেহ। অমিতাভ তো কখনওই যায়নি। পিসেমশাইকে অমিতাভ হাতে গোনা দু-একবারের বেশি দেখেনি। তাও ছোটবেলায়। পিসিমা যতদিন বেঁচে ছিলেন ততদিন বছরে [আরো পড়ুন]
Read More
প্রচ্ছদ – কল্পবিশ্ব তৃতীয় বর্ষ তৃতীয় সংখ্যা
কল্পবিশ্ব শারদীয়া প্রথম প্রচ্ছদঃ
কল্পবিশ্বের পাতায় ডিজিটাল বা সেমি ডিজিটাল কভার দেখতেই আমরা অভ্যস্ত। এবারের কল্পবিশ্বের প্রথম প্রচ্ছদ করলেন পম্পা প্রধান প্যাস্টেলের কাজে।
শিল্পীর কথা – বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির হাত ধরে এগিয়ে চলেছে মানব সভ্যতা সেই প্রাচীন কাল থেকে। বিবর্তন ঘটছে জড় থেকে জীব প্রত্যেকেরই, বিবর্তন ঘটছে আগামীর। ঠিক যেমনটি ঘটেছে আমাদের [আরো পড়ুন]
Read More
অর্থতৃষ্ণা
য়ুরোপের যুদ্ধের সময় নানা টানাপোড়েনের দরুন কলকাতায় দ্রব্যমূল্য অত্যধিক বৃদ্ধি পায়। তার উপর আবার চাকরির বাজারেও মন্দার ভাঁটা লেগে অনেক মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়ে। এই দুয়ের ধাক্কায় বহু লোকে তাদের কলকাতার পাট চুকিয়ে দেশের বাড়িতে পাড়ি দিলে, কলকাতার অনেক ভাড়াবাড়ি খালি হয়ে পড়ে। আমি আর ধূর্জটি সেই সময়ে আমাদের আমহার্স্ট স্ট্রীটের পুরনো মেসবাড়িটা [আরো পড়ুন]
Read More
ট্র্যামওয়াক
Read More
ক্যাডমাসের বীজ
Read More
বিজয়ী সৈন্যদল
Read More
টাইম মেশিন
Read More
সম্পাদকীয়
কল্পবিশ্বের বন্ধুরা, সময়বৃত্তের পরিক্রমায় আবার এসে গেল আরেকটা শারদীয় অকাল বোধনের পালা। প্রতিবারের মতো আমাদের মাতৃভাষায় কল্প-সাহিত্যের ডালি নিয়ে আবার এসেছি। বাণিজ্যিক [আরো পড়ুন]
Read More
ডোনেগানের ডাফি চেয়ার
Read More
জেমস পটার অ্যান্ড দ্য হল অফ এল্ডারস ক্রসিং – পার্ট ১
প্রাককথন
লম্বা বারান্দাটা আলো আধাঁরিতে কোন এক অনন্ত জগতের পথে গিয়ে যেন মিশে গেছে। এখানে ওখানে ছড়িয়ে পড়ে আছে ফোঁটা ফোঁটা রুপালী আলোকবিন্দু। কোনার দিক ধরে এগিয়ে গিয়ে মিঃ গ্রে ভালো করে দেখলো চারপাশটা। ওকে বলা হয়েছিল এ এক আলেয়ার জগত, যাকে ঘিরে রাখা হয়েছে সময়বন্ধনীর মন্ত্র দিয়ে। ও এসব ব্যাপারে কস্মিনকালেও শোনেনি। জাদুমন্ত্রকের ভেতর আগে [আরো পড়ুন]
Read More