ইলোভাক
ইলোভাক
লেখক – অমিতাভ রক্ষিত
অলংকরণ – সুপ্রিয় দাস
১
আমাদের ‘দূরপাল্লার জাহাজ’টা ওয়ার্ম হোল থেকে বেরিয়ে স্পিড কমাল একটু। তারপরে সেটা ডানদিকে সামান্য একটু কাত হয়ে যেতেই ছবিতে হাজার বার দেখা, নীল-সবুজে মেশানো ‘ইলোভাক’-এর গোলাকার অবয়বটা চোখে এল। কী অপূর্ব দৃশ্য! এখানে মহাকাশ আমাদের মতন অত কালো দেখায় না। ‘ইলোভাক’-এর কাছাকাছি অঞ্চলে গ্রহ-নক্ষত্রের [আরো পড়ুন]
Read More
ভলতেয়ারের ভিনগ্রহী
ভলতেয়ারের ভিনগ্রহী
লেখক – সন্দীপন গঙ্গোপাধ্যায়
অলংকরণ – সন্দীপন গঙ্গোপাধ্যায়
“There are truths which are not for all men, nor for all times.”
-–- Voltaire’s Letter to François-Joachim de Pierre, cardinal de Bernis (23 April 1764)
অষ্টাদশ শতাব্দীর প্রারম্ভিক অধ্যায়, সময়টা ছিল যুক্তি তর্কের বদলে প্রজন্মান্তরের জগদ্দল চিন্তার ভার বয়ে চলার। চার্চ এবং রাষ্ট্র তাদের পেশীশক্তির আস্ফালনে তখনও টুঁটি টিপে রেখেছে সাধারণ মানুষের। [আরো পড়ুন]
Read More
মায়াশূন্যযান
মায়াশূন্যযান
লেখক – সালেহ আহমেদ মুবিন
অলংকরণ – সুপ্রিয় দাস
(১)
হুনানপু আকাশের দিকে এক নজর তাকিয়ে বলল, “আমি ব্যাপারটা টের পাচ্ছি, কাস্টিলা। মহারাজ আমাদের আর বেশিদিন সহ্য করবেন না।”
কাস্টিলা অসন্তোষের শব্দ করল মুখ দিয়ে। “বুজরুক রাজপুরোহিতদের চেয়ে লোকে তোমাকে বেশি মানলে রাজার কাছে সেটা খারাপ লাগবেই। তারা আছে সারাদিন আনন্দ তামাশা নিয়ে। রাজ্যের [আরো পড়ুন]
Read More
আতঙ্ক সেই সংকেত
আতঙ্ক সেই সংকেত
মূল রচনা – গেলর্ড সাবাটিনি
বাংলা অনুবাদ – সৌমেন চ্যাটার্জি
অলংকরণ – সৌমেন চ্যাটার্জি
আমার নাম জেমস কার্টিস। পেশায় আমি একজন সাংবাদিক। দাঁড়ান… দাঁড়ান, এখুনি উইকিপিডিয়া খোলার দরকার নেই। কারণ আমি যে পত্রিকার সাংবাদিক, হাতে গোনা কিছু মানুষ সেই কাগজ পড়েন। তবে হ্যাঁ, যারা এই কাগজের পাঠক তাদের কাছে এর কদর বেশ ভালোই। কাগজটার [আরো পড়ুন]
Read More
অদ্বিতীয় ঘনাদার কাহিনি – তেল
Read More
বৃত্ত
বৃত্ত
লেখক – দেবলীনা পন্ডা
অলংকরণ – তৃষা আঢ্য
স্টিয়ারিং-এর ওপর হাত রেখে ঘড়িটা দেখল মেহুল। সাতটা দশ। বাইরে টিপটিপ বৃষ্টিটা হয়েই চলেছে, ধরার কোনও নাম নেই। আর হবে নাই বা কেন, আজ তেরই অগাস্ট হয়ে গেল। কলকাতাটা এইসময় ঘ্যানঘেনে বৃষ্টি, রাস্তায় উপচে আসা নর্দমার জল আর প্যাচপেচে কাদায় ভরে থাকারই কথা! তাদের কপালটাই খারাপ। কোথায় ভেবেছিল ডিসেম্বরে [আরো পড়ুন]
Read More
যতিচিহ্ন
যতিচিহ্ন
লেখক – সোহম গুহ
অলংকরণ – সুপ্রিয় দাস
ভাষা একটা দুস্তর ব্যবধান হওয়ায় মাওরী সর্দারের কথা ক্যাপ্টেন জেমস কুক বুঝতে পারছিলেন না। কিন্তু গ্রামের মাঝে গোটা রাত জ্বলা অগ্নিকুণ্ডের থেকে উঠে আসা পোড়া মাংসের গন্ধ তাঁকে একটা কথাই বলছিল। এখানে মানুষের মাংস মানুষ খায়। গ্রামের আদিম পরিবেশের থেকেও তাঁর মনোযোগ বেশি আকৃষ্ট করেছিল সর্দারের গায়ের বিচিত্র উল্কি।
Read More
ওটা ভালোদের জায়গা নয়
ওটা ভালোদের জায়গা নয়
লেখক – প্রতিম দাস
অলংকরণ – প্রতিম দাস
অন্ধকার ঘরে একটা মোমবাতি জ্বেলে উইজা বোর্ডের সামনে একা বসেছিল অজয়। ‘হে আত্মাগণ কেউ কি আমার কথা শুনতে পাচ্ছো? কিছু একটা সংকেত দেখাও যাতে আমি কাজলের সঙ্গে কথা বলতে পারি। একটা কিছু চিহ্ন দাও। প্লিজ! প্লিজ!!’
গোটা তিনেক সজোরে ধাক্কা মারার শব্দ শোনা গেল কোথাও।
টানটান হয়ে বসলো অজয়। ‘তুমি [আরো পড়ুন]
Read More
বিষ পাহাড়
বিষ পাহাড়
লেখক – অরিন্দম দেবনাথ
অলংকরণ – সুদীপ্ত রায়
রুনিত পাহাড়ের খাড়া পাকদণ্ডী বেয়ে মহারাজ রভিরান বর্মা একাকী চলেছেন পায়ে হেঁটে। আকাশে উজ্জ্বল হোলির চাঁদ। প্রায় ন্যাড়াপাহাড়ে মহারাজ রভিরানের পূর্বপুরুষরা পাথরের গায়ে সিঁড়ির মতো ধাপ কাটিয়েছিলেন বহু যুগ আগে। এই পাথুরে সিঁড়ি গিয়েছে পাহাড় শীর্ষে এক গুহা পর্যন্ত। এই গুহার অভ্যন্তরে [আরো পড়ুন]
Read More
বিতর্কঃ হুগো কি আজ আমেরিকান রাজনীতির ক্রীড়াক্ষেত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে?
অনুলিখন – দীপ ঘোষ
অলংকরণ – দেবজ্যোতি ভট্টাচার্য্য
অংশগ্রাহকঃ দীপ ঘোষ, ঋজু গাঙ্গুলী, বোধিসত্ত্ব চট্টোপাধ্যায়, কুনাল কর্মকার ও সোহম গুহ
পরিচয়ঃ
দীপ – কল্পবিশ্ব পত্রিকার সম্পাদক ও পাঠক।
ঋজু – কল্পবিজ্ঞান লেখক ও সমালোচক।
বোধিসত্ত্ব – কল্পবিজ্ঞানের আন্তর্জাতিক স্তরের গবেষক ও সমালোচক।
কুনাল – কল্পবিজ্ঞান উৎসাহী পাঠক।
সোহম – তরুণ কল্পবিজ্ঞান লেখক ও পাঠক।
Read More
সত্যজিতের ছবির কল্পবিশ্ব
লেখক – ঋদ্ধি গোস্বামী
অলংকরণ – দেবজ্যোতি ভট্টাচার্য্য
সত্যজিৎ রায়কে ছেলেবেলার অনেকটা সময় একলা কাটাতে হয়েছে। মাত্র আড়াই বছর বয়সে তাঁর পিতৃবিয়োগের পরে তাঁর মা সুপ্রভা রায় তাঁকে ৬ বছর পর্যন্ত বাড়িতেই নানা বিষয় পড়িয়েছেন। নিজের স্মৃতিকথায় সত্যজিৎ বলেছেন যে দিনের অনেকটা সময় তাঁর কাটত বই পড়ে ও আত্মীয়দের কাছে গল্প শুনে। এইসব গল্পের বইয়ের [আরো পড়ুন]
Read More
অপার্থিব মেধার সন্ধানে
লেখক – সনৎ কুমার ব্যানার্জ্জী
অলংকরণ – দেবজ্যোতি ভট্টাচার্য্য
পর্ব ৪
অসৌরগ্রহ
“হ্যাঁ, তোমার প্রশ্নটা আমার মনে আছে। সৌরমণ্ডলের গ্রহগুলো বাদ দিয়ে আমাদের এই গ্যালাক্সির অন্যান্য তারাদের যে গ্রহ আছে যাদেরকে এখন আমরা Extra-solar planets বা Exoplanets বলি বা বাংলায় অসৌরগ্রহ বলা যেতে পারে – তাদের সন্ধান কীভাবে পাওয়া গেল? তাই তো?” –বরকুমরিফ-এর পাউচ থেকে তামাক [আরো পড়ুন]
Read More
মঙ্গল গ্রহে জীবনের সন্ধান
লেখক – ডক্টর দিলীপ রায়চৌধুরী
অলংকরণ – দেবজ্যোতি ভট্টাচার্য্য
“মঙ্গল গ্রহের ওপর মহাকাশযান নামানো সহজ নয়”
দীর্ঘ দিন ধরে আকাশের একটি গ্রহ সম্পর্কে জ্যোতির্বিদরা অত্যন্ত কৌতূহলী। রক্তবর্ণ এই প্রতিবেশী গ্রহটির নাম রোমানরা দিয়েছিল মার্স, যার অর্থ ‘যুদ্ধদেবতা।’ আমরা বলি মঙ্গল। এটি ছোট একটি গ্রহ, ব্যাস মাত্র ৬,৮০০ কিলোমিটার। সূর্য [আরো পড়ুন]
Read More
বিজ্ঞানী ঘনাদা
লেখক – ক্ষিতীন্দ্রনারায়ণ ভট্টাচার্য
অলংকরণ – দেবজ্যোতি ভট্টাচার্য্য
ঘ-না-দা!
ছোটদের কাছে একটা দারুণ নাম—যাঁর চলনে বলনে ছড়িয়ে আছে মজা—মজা—আর মজা! শুধু ছোটরা কেন, আমরা, বড়রাও কি তার রস থেকে বঞ্চিত? নিশ্চয়ই নয়।
কিন্তু শুধুই কি মজা? না, ভালো করে পড়লে দেখা যাবে ওই বিচিত্র চরিত্রটির মধ্যে এমন কতকগুলি জিনিস ছড়িয়ে আছে যা পড়ার পর মজা হয়তো ঠিকই [আরো পড়ুন]
Read More
লাল মাটির জগৎ
লেখক – সুমন দাস
অলংকরণ – সুমন দাস
|| ১ ||
“মেরে মঙ্গলে পাঠিয়ে দেব”
আমাদের এক মামাতো দাদা ছিল, মলয়দা, ছোটবেলায় মামাবাড়ীতে আমরা কয় ভাইবোনের খেলার পান্ডা, অর্থাৎ কি না ‘কেল্টুদা’ টাইপের মানুষ ছিল সে। আমাদের ওপর রেগে গেলেই সে এই ভয়ের কথাটি শোনাত। আর খুব খুশি হলেই ক্রমাগত বলে যেত – অলিম্পাস, অলিম্পাস, অলিম্পাস…
না, সে পাগল নয়। পাড়াগাঁয়ে থাকা [আরো পড়ুন]
Read More
সায়েন্স ফিকসনের সুলুক সন্ধান
লেখক – কুণাল কর্মকার
১। আন্ডারগ্রাউন্ড এয়ারলাইন্স – বেন এইচ উইন্টার্স
২০১৬ সালে প্রকাশিত।
পৃষ্ঠ সংখ্যা – ৩২৭
প্রকাশক – মালহলান্ড (হ্যাচেট)
Kindle বা অন্যান্য e-book format এ পাওয়া যাচ্ছে।
ভাবুন তো আজকের দিনে যদি ক্রীতদাস প্রথা থাকত তাহলে তার স্বরূপ কেমন হত? সন্ধান পাবেন এই উপন্যাসটিতে। Alternate History যেখানে আমেরিকার গৃহযুদ্ধ হয়নি।
উপন্যাসটি ২০১৬ সালে Sidewise Award for Alternate History [আরো পড়ুন]
Read More
গ্রন্থ সমালোচনা – থ্রি-বডি সিরিজ-সিক্সিন লিউ
লেখক – গোপাল কৃষ্ণ বর্মণ
উপন্যাস – দ্য থ্রি বডি প্রবলেম
লেখক – সিক্সিন লিউ
জঁর – সায়েন্স ফিকশন
উপন্যাসটি ২০১৫ সালে হিউগো পুরষ্কার পেয়েছিল।
উপন্যাস – দ্য ডার্ক ফরেস্ট
লেখক – সিক্সিন লিউ
জঁর – সায়েন্স ফিকশন
উপন্যাস – ডেথ’স এন্ড
লেখক – সিক্সিন লিউ
জঁর – সায়েন্স ফিকশন
হঠাৎ করেই হাতে পেলাম এই থ্রি-বডি সিরিজ। সময় লাগলো পড়তে। তিনটে বই – তিনটেরই আয়তন বেশ ভালো।
Read More
চরম রসিকতা
Read More
মহাদ্রুম
লেখক – সাগরিকা রায়
অলংকরণ – সুমন দাস
পালঙ্কের সূক্ষ কারুকাজের দিকে তাকিয়ে সময় কেটে যায়। ইদানিং বাড়ির লোকজন সময় পায় না। এ ঘরে এসে তার সঙ্গে দেখা করার মতো সময় কোথায়? সবারই কাজকর্ম আছে। পড়াশোনা আছে। মাঝে মধ্যে বড় ছেলে এসে দেখা করে যায়। ক্লান্ত গলায় কৈফিয়ত দেয়—অফিসে যা কাজের চাপ! বলে পকেট থেকে রুমাল বের করে ‘এঃ হেঃ’ শব্দ করে ঘাড় গলা মুছতে [আরো পড়ুন]
Read More
বৃষ্টি যেখানে একা
লেখক – পরীক্ষিৎ দাস
অলংকরণ – সুপ্রিয় দাস
ল্যান্ড রোভারের ভিতর আমার খুব প্রিয় একটা গান বাজছে। এখানে আসার সময়ে আমার পছন্দের বেশ কিছু গান একটা পেনড্রাইভে ভরে নিয়ে এসেছিলাম। শহর নিয়ে লেখা গানটার এই লাইনগুলো শুনলেই খালি মনে হয় এখানে সবকিছু আছে। নদী, পাহাড়, জঙ্গল, মরুভূমি — সব। শুধু শহরটাই নেই। সেই কাজেই আমার, থুড়ি আমাদের এখানে আসা।
ওরাই পাঠিয়েছে এই ঢাউস [আরো পড়ুন]
Read More
একটি অপরাহ্নে রাজেশ বসুর সঙ্গে
একটি অপরাহ্নে রাজেশ বসুর সঙ্গে
লেখা – প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত
অলংকরণ – দেবজ্যোতি ভট্টাচার্য্য
দুপুর থেকে বিকেল গড়িয়েছে সবে। মুখোমুখি হলাম রাজেশ বসুর।
তাঁর লেখা আমরা পড়েছি। ‘নেফ্রিখেফের কবল’ কিংবা ‘মহাকাশের মৃত্যুদূত’-এৱ মতো আরও কত বই! টানটান ভঙ্গিতে তাঁর লেখায় টেনে রাখেন রাজেশবাবু। মূলত কল্পবিজ্ঞানেই তাঁর উৎসাহ। তাই ‘কল্পবিশ্ব’-র তরফ থেকে তাঁর [আরো পড়ুন]
Read More
জেমস পটার অ্যান্ড দ্য হল অফ এল্ডারস ক্রসিং – পার্ট ১৪
চতুর্দশ অধ্যায়
দ্য হল অফ এল্ডারস ক্রসিং
পরেরদিন ব্রেকফাস্টের টেবিলে র্যালফ জানতে চাইল, ‘কীজন্য? কেন আমরা ওর ঝাড়ুটা চুরি করব জানতে পারি কী?’ সসেজের প্লেটটা নেওয়ার জন্য টেবিলের ওপর ঝুঁকে বলল, ‘জ্যাক্সনের ব্রিফকেস অদলবদল থেকেও কঠিন কাজ এটাকে চুরি করা। মেয়েদের ডরমে ছেলেদের প্রবেশ নিষিদ্ধ। আমরা ওটার কাছেও যেতে পারব না! তাছাড়া আমরা তো পোশাকটা [আরো পড়ুন]
Read More
সম্পাদকীয়
প্রিয় কল্পবিশ্বের বন্ধুরা,
আবার এসেছে আষাঢ় আকাশ ছেয়ে – গ্রীষ্মের নির্মম দাবদাহের শেষে শান্তির আশ্বাস নিয়ে আসে বর্ষাকাল। কিন্তু আজকাল যেন ঋতুগুলির গতিপ্রকৃতি বোঝা ভার। কখনও রেকর্ড ভাঙা তাপমাত্রা, আবার কখনও অকালবৃষ্টি! শীতের পরশ কখন যে আমাদের ফাঁকি দিয়ে চলে যায় বোঝা দায়। প্রবীণরা প্রায়ই বলেন, দেশের আবহাওয়া যেন আগের মতো আর নেই। তবে এটা কিন্তু [আরো পড়ুন]
Read More
আমাদের ভবিষ্যৎ – নতুন তুষারযুগ নাকি জলমগ্ন পৃথিবী?
আমাদের ধারণা পৃথিবীতে তুষারযুগ আসলেও তা আসবে খুব ধীরে ধীরে। কল্পবিজ্ঞান গল্প কিংবা সিনেমায় যেরকম নাটকীয় ভঙ্গিতে দেখান হয়, সেভাবে কখনওই নয়। কিন্তু অনেক বিজ্ঞানীই মনে করেন আবহাওয়ার বিস্ময়কর এবং দ্রুত পরিবর্তন হতে পারে, বিশেষ করে মানুষ যদি পৃথিবীর আবহাওয়া পরিবর্তনে অবৈধভাবে হস্তক্ষেপ করে।
পৃথিবীর প্লাইস্টোসিন যুগ, যা শুরু হয়েছিল আজ থেকে প্রায় পঁচিশ [আরো পড়ুন]
Read More
মীরজাফর
“ড্যাম! হাউ দিস ক্যুড হ্যাপেন?”
“সরি স্যার- ইট ওয়স মাই ফল্ট, বাট-বাট আই ডিড রেক্টিফাই ইট উইদিন সেকেন্ডস।”
“দ্যাট ডাসন’ট চেঞ্জ এনিথিং!! ইউ অয়্যার অ্যাবাউট টু জিওপারডাইস মাই এন্টায়ার লাইফ’স ওয়ার্ক – ইউ!! লাল, ইউ দেয়ার??”
“ইয়েস স্যার।”
“শ্যুট দিস বাস্টার্ড রাইট নাউ! আই ওয়ান্ট টু হিয়ার হিস স্ক্রিম!”
একটা তীক্ষ্ণ শব্দ শোনা গেল – যুগপত বন্দুকের এবং মৃতপ্রায় মানুষের গলার।
Read More
গ্রন্থ সমালোচনা – নিউ ইয়র্ক ২১৪০ – কিম স্ট্যানলি রবিনসন
উপন্যাস – নিউ ইয়র্ক ২১৪০
লেখক – কিম স্ট্যানলি রবিনসন
জঁর – সায়েন্স ফিকশন
সাব-জঁর – ক্লাইমেট ফিকশন (ক্লাই-ফাই)
উপন্যাসটি ২০১৮ ইউগো পুরষ্কারের জন্য মনোনীত।
অফিস টাইম। স্কাইব্রিজ দিয়ে মানুষগুলো এগিয়ে চলেছে কর্মস্থলের দিকে। বাতাসে ভাসছে সমুদ্রের সোঁদা গন্ধ। লঞ্চে বড্ড ভীড়। বড়লোকদের স্পীডবোটগুলো পাশ দিয়ে ঢেউ তুলে এগিয়ে চলেছে। শহরটা জলমগ্ন [আরো পড়ুন]
Read More
এক ডজন কল্পবিজ্ঞান লিমেরিক
(১)
নিছকই বাঙালি প্রায়। রোজ চাই মাছ ভাত শুক্তো।
আবাস? নিকট অতি। গ্রহ তার এ’ গ্যালাক্সিভুক্ত।
সে হলে ভ্যালেন্টাইন
রুখবে কোন সে’ আইন?
লেজ আছে? থাকুক না। চিন্তা তো স্বাধীন আর মুক্ত।
(২)
যানটি বিগড়ে গেছে, পালাবার স্কোপও নেই।
শ্বাসবায়ু মিলছে না? তবে শোনো গোপনেই,
একটি উপায়ই আর
আছে প্রাণ বাঁচাবার,
শেষ আশা পৃথিবীতে জেনো গাছ রোপনেই।
(৩)
সস্তা নতুন মাছের চালান। টাটকা [আরো পড়ুন]
Read More
প্রলয়
প্রলয় উপস্থিত।
এভারেস্ট এর মাথার ওপর দাঁড়িয়ে থাকা মন্দিরের মতো বিল্ডিং ও তার পাশের রকেটের দিকে তাকিয়ে মায়ের কথা মনে পড়ে গেল রাজের।
দুইদিন আগেই মা মারা গিয়েছেন। তারপর অন্যরাও একে একে, এখন শুধু ওই বেঁচে আছে।
আকাশের দিকে মুখ তুলে তাকিয়েই খুশি হল রাজ। বাঃ, মায়ের কাছে যাওয়ার সময় এসে গিয়েছে।
আকাশে জমাট বাধা কালচে লাল রক্তের মতো মেঘ করেছে। অন্যন্য [আরো পড়ুন]
Read More
উপসংহার
দুপুর থেকেই বৃষ্টি হচ্ছে আজ। ঠিক পাহাড়ি বৃষ্টি নয়, তবে কেমন যেন আকাশটা ধরে আছে। আজ দ্বাদশী, দুদিন হল আনুষ্ঠানিক ভাবে দুর্গাপূজা শেষ হয়ে গেছে, অবশ্য পশ্চিম বাংলায় বেশীরভাগ জায়গায় পুজোর মরশুমটা লক্ষ্মী পুজো পর্যন্ত থাকে। আর সাধারণত লক্ষ্মী পুজো পর্যন্ত স্কুল কলেজ, অফিস এমনিতেই বন্ধ থাকে, তাই আরো কিছু দিন আনন্দ উপভোগ করা, এই আর কি? দোষ নেই, [আরো পড়ুন]
Read More
অগ্নিপথ ৮ : অগ্নিযোগ
স্থানঃ ভবিষ্যৎ
কালঃ অজ্ঞাত
পাত্রঃ সুমন
সুমনার নোটবইতে আর কোনও গল্প লেখা ছিল না। সেইবার ওর সামনে দাঁড়িয়ে আর কোনও কথা হয়নি। সময় ফুরিয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমায় ফিরে আসতে হয় কথা অসমাপ্ত রেখে। ডায়রীতে এই কথাগুলো বাদেও রয়ে যায় কিছু নোটস… সেগুলো সংক্ষেপে লেখা। আর সঙ্গে কিছু ছবি… আমি সেগুলোই পড়তে শুরু করলাম…
|| ৮ক ||
প্রায় দুই হাজার খ্রীষ্টপূর্বাব্দে [আরো পড়ুন]
Read More
পরিবেশ কাহিনি
১
ঠাণ্ডা! শৈত্য! শীতল! মস্তিষ্কের কেন্দ্রস্থলে এই একটাই সংকেত পোঁছাচ্ছে আপাতত। স্নায়ু-জালের শাখা-প্রশাখা গুলো এখনো অচেতনতায় আচ্ছন্ন। হঠাৎ একটা যান্ত্রিক সংকেত সচল হয়ে উঠল। একটা নির্দিষ্ট ক্রমে পরিমিত বৈদ্যুতিক প্রবাহ এসে সটান আঘাত করল হৃদযন্ত্রে। সঙ্গে সঙ্গে অজস্র তারের জট বেয়ে জাগরণ বার্তা ধেয়ে এল শরীরটার সমস্ত প্রয়োজনীয় বৃত্তীয় [আরো পড়ুন]
Read More
ক্লাই-ফাই সিনেমা – রূপোলী আলোয় শেষের সেদিন
সয়লেন্ট গ্রিন ছায়াছবির এক আইকনিক ফ্রেম
Det. Thorn: Ocean’s dying, plankton’s dying… it’s people. *Soylent Green is made out of people.* They’re making our food out of people. Next thing they’ll be breeding us like cattle for food. You’ve gotta tell them. You’ve gotta tell them!
Hatcher: I promise, Tiger. I promise. I’ll tell the Exchange.
Det. Thorn: You tell everybody. Listen to me, Hatcher. You’ve gotta tell them! Soylent Green is people! We’ve gotta stop them somehow!
— Soylent Green (1973)
২০২২ এর পৃথিবী যেখানে প্রযুক্তির [আরো পড়ুন]
Read More
ইনটু দ্য স্টর্ম
আর্মির পায়ের শব্দ পেয়েই আনোয়ার সচকিত হয়ে উঠলেন। অবশ্য সেটাই স্বাভাবিক। কারণ এই সময়ে হয় তারা আনোয়ারকে গ্রেপ্তার করতেই আসছে, নয়তো তার সঙ্গে যোগ দিতে!
মস্ত জানলার ওপরে তুষারঝড় আর বৃষ্টিপাতের অবিশ্রান্ত শব্দ পাওয়া যাচ্ছে। কাচের শার্সির বাইরে তাকালেই চোখে পড়ে আকাশ ফালাফালা করে দেওয়া বজ্রপাত। দূরের পাহাড়ের ওপরে কুণ্ডলী পাকানো মেঘ, বিদ্যুতের আলোয় তার [আরো পড়ুন]
Read More
সাক্ষাতে ড্যান ব্লুম : আবহ-কল্পনা এবং ভবিষ্য-শহরের রূপরেখা
সাম্প্রতিককালে ‘স্ট্রর্ম-টেলার’ উপন্যাসের লেখক ডেভিড থ্রর্প স্মার্ট-সিটি-ড্রাইভ পত্রিকার পক্ষ থেকে একটি সাক্ষাৎকার নিয়েছিলেন, ক্লাই-ফাই ধারার পিতৃপুরুষ ড্যান ব্লুমের।
ড্যান ব্লুম। ফ্রিলান্স লেখক। ১৯৯১ সাল থেকে টোকিয়ো এবং তাইপেই-তে বসবাস করছেন। ইনিই প্রথম আবহাওয়া-কল্পকাহিনি (সংক্ষেপে আবহ-কল্পনা/ক্লাই-ফাই) নামে কল্পবিজ্ঞানের এই নতুন ধারাটিকে [আরো পড়ুন]
Read More
এস. এফ.-এর রূপান্তর: বাংলায় কল্পবিজ্ঞান এবং সাম্রাজ্যিক টেকনো-সায়েন্স
Abstract in English
In this paper, I look at current theories on global science fiction (sf) that are alert to the role of imperialism in sf literature. Examining the work of Istvan Csicsery-Ronay, Jr., John Rieder, and Patricia Kerslake, among others, I describe how these theories, which deal primarily with sf produced by former colonial powers, may be extended in the context of sf produced by writers from the colonies during the colonial period and after independence. While little attention had been paid to sf produced by countries outside the Anglo-American and European world in early sf historiography, current sf criticism is investigating these in a larger global context (for instance Eastern European, Latin American, African, West and South Asian). In this paper, I do not attempt a historical telling, as has been done in most of these approaches (some of which I have reviewed). Instead, using the lens [আরো পড়ুন]
Read More
অপার্থিব মেধার সন্ধানে
পর্ব ৩
আকাশবাণী
“‘১৯৫৯ সালের এক বসন্তের দিনে’ – হ্যাঁ, আমেরিকার কর্ণেল বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক ফিলিপ মরিসন কথাগুলো ঠিক এ ভাবেই বলেছিলেন – ‘আমার প্রতিভাধর বন্ধু জিউসেপি ককোনি আমার অফিসে এসে এক দুর্ঘট প্রশ্ন করে বসল – গামা রশ্মি কী তারাদের মধ্যে যোগাযোগের মাধ্যম হতে পারে না?’ মরিসন সহমত পোষণ করে পরামর্শ [আরো পড়ুন]
Read More
২০৩০ : স্বগতোক্তি
ঠকাং… ঠক… ঠকাং… ঠক… ঠকাং…
একটা আশ্চর্য ছন্দ ওই শব্দে। ভয়ানক বিরক্তিকর এবং একঘেয়ে সুর। যেন কোনও বিপদের পূর্বাভাস।
ওরা এসে গেছে। এখানেও। আমার পিছু নিয়ে, আমাকে তাড়া করে। ওদের ধাতব পদশব্দ বলছে ওরা আমায় ছাড়বে না সহজে। প্রতিমুহূর্তে আমার ঘরে ফেরার সম্ভাবনা ক্ষীণ থেকে ক্ষীণতর হচ্ছে। কিন্তু উপায়?
আচ্ছা, একবার মাথা ঘুরিয়ে দেখে নিই ঠিক কতদূরে [আরো পড়ুন]
Read More
পরিবেশগত বিপর্যয়
১) Aral সাগরকে কেন পরিবেশ সংক্রান্ত বিপর্যয়ের আদর্শ উদাহরণ বলা হয় কেন?
মধ্য এশিয়ার মধ্যে Aral সাগর, কিন্তু আসলে সাগর নয় এশিয়ার মধ্যে এইটিই বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম লেক। আয়তনে ৬৮,০০০ বর্গ কিলোমিটার।
আসলে এতই বিশাল এর আয়তন যে লোকের কাছে সাগরের রূপ নেয়। তাই সকলে এর নাম দিয়েছে Aral সাগর। মিষ্টি জলের লেক। এই জলাধারকে নিয়ত পুষ্ট করে চলেছে মধ্য এশিয়ার দুটি [আরো পড়ুন]
Read More
নতুন পৃথিবী
জালের থেকে বুড়ো আঙ্গুলের মতো বড় একটা পোকাকে ছাড়িয়ে নিল হিলা। হ্রদের জলে ডুবিয়ে আঠাটা ছাড়িয়ে নিয়ে আমার দিকে এগিয়ে দিয়ে বলল, ‘খাবে নাকি?’
পোকাটা তখনো মরে নি। আমার গা গুলিয়ে উঠল। কোনো প্রাণীর মৃতদেহই কোনোদিন খাইনি। আমাদের সব প্রোটিন কৃত্রিমভাবে তৈরি। কোনোক্রমে বললাম, ‘না। কী এটা?’
নির্বিকার ভাবে পোকাটাকে মুখের মধ্যে পুরে চিবোতে চিবোতে হিলা [আরো পড়ুন]
Read More
ভিত্তি
ব্যাঙের ছাতার মত মেঘগুলো পর পর আকাশে উঠছিল।
রাষ্ট্রনায়কদের আঙুলগুলো কোনো অদৃশ্য সুতোয় বাঁধা ছিল কিনা কেউ জানে না। পর পর পিয়ানোর রীড টেপার মত ছন্দে সুইচগুলোয় চাপ পড়েছিল।
মস্কো,দুবাই, টোকিও, নিউ ইয়র্ক, লণ্ডন, সিডনি, দিল্লি, বেজিং…
অশান্তি ঘনিয়ে এসেছিল বহুকাল আগে থেকেই। যুগের পর যুগ কোন দেশের রাষ্ট্রনায়কই জনসংখ্যা প্রতিরোধের কথা সিরিয়াসলি ভাবেনি। [আরো পড়ুন]
Read More
পরিত্রাতা
২০৩৬ সালঃ
স্টাডি সিস্টেম পাল্টেছে এখন। এখন আর জোর করে স্টুডেন্টদের অপ্রিয় বিষয়গুলো নিয়ে পড়াশোনা করতে হয় না। এখন প্রতি বছর স্কুলে কাউন্সিলিং হয় এবং ফলাফল হিসেবে যে স্টুডেন্টের যে সাবজেক্টে বেশি মনযোগ, তাকে সেই নিয়েই পড়াশোনা করতে দেওয়া হয় স্কুল কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে।
মায়ের মুখে শুনেছে নিতাই, কোনও একটা সময় ছিল, যখন টেনথ স্ট্যান্ডার্ড-এর পর ‘মাধ্যমিক’ [আরো পড়ুন]
Read More
কৌটো
(তন্ময় পুরকায়স্হর জবানবন্দি, অনুলিখন রাজকুমার রায়চৌধুরী)
প্রথমেই বলে রাখি আমার নাম তন্ময় পুরকায়স্থ৷ আমি কেমিস্ট্রিতে এমএসসি পাশ করে একটা মোটামুটি নামী কোম্পানিতে চাকরি করি৷ বাঁকুড়া জেলার একটি গ্রামে আমাদের বাড়ি৷ বাড়িতে বাবা-মা আর এক বোন থাকে৷ তবে কাজের চাপে বছরে দু-একবারের বেশি গ্রামে যাওয়া হয়ে ওঠে না৷ আমি বিয়ে করিনি৷ যাদবপুরের কাছে [আরো পড়ুন]
Read More
সবুজের হাতছানি
আলো ঝলমল মেট্রো স্টেশনের কাঁচের দরজার ওপারে ট্রেন এসে প্রতিদিনের মতোই দাঁড়াল। ঘড়িতে তখন বাজে সকাল সাতটা দশ। ট্রেনের সিটে স্কুল ব্যাগ নামিয়ে দিয়ে অন্যদিনের মতো বাবাকে সেই পুরনো প্রশ্নটাই করে বসল গুড্ডু, “বাবা, মাটির উপরে খোলা আকাশের নিচে আমাকে কবে নিয়ে যাবে?”
অন্যমনস্ক হওয়ার ভান করতে করতে গুড্ডুর বাবা বলল, “বলেছি তো নিয়ে যাব। এখন বইতে একবার চোখ [আরো পড়ুন]
Read More
রা-চীন
বিস্ফোরণের প্রবল শব্দে ঘুম ভেঙে ধড়মড় করে উঠে বসে কমল। মোবাইলের ঘড়িতে দেখে রাত তখন বারোটা তেত্রিশ। টেনে টেনে কয়েকটা বড়ো শ্বাস নেওয়ার পরও বুক ধড়ফড়ানিটা কমতে চাইছে না কিছুতেই। শব্দের উৎসের সন্ধানে বিছানা ছেড়ে জানলার সামনে এসে দাঁড়াতেই নাকটা কুঁচকে ওঠে কমলের – বাতাসে মিশে আছে বারুদের গন্ধ!
দিনটা তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের ডে-ওয়ান। কেউ জানতেও পারেনি যে চুপিচুপি [আরো পড়ুন]
Read More
হুয়ানের বইটা
কুয়াশায় চারদিক জড়িয়ে থাকলেও সকাল সকাল প্লেন ধরবার তাড়া ছিল। ঘুম থেকে উঠেই তৈরী হয়ে ছুটলাম। ঘুম চোখেই এয়ারপোর্টের তিন নম্বর টার্মিনালের গেট ঠেলে ঢোকবার আগে মনে হল পুরো জায়গাটা আবছা সাদা পর্দায় কেউ ঢেকে দিয়েছে। গেটে আইডেন্টিটি চেক-এর পর ঢুকে পড়লাম ভেতরে। সিকিওরিটি চেক, লাগেজ ফাগেজের ঝামেলা মিটিয়ে লাউঞ্জের দিকে এগোতে থাকলাম। এখন একটা কড়া কফি চাই। ঘুম ঘুম ভাবটা কাটাতে হবে।
Read More
জেমস পটার অ্যান্ড দ্য হল অফ এল্ডারস ক্রসিং – পার্ট ১৩
ত্রয়োদশ অধ্যায়
পোশাকের রহস্য
ওইদিন রাতে ডিনারের পর তিন বন্ধু আবার চলল গ্রিফিন্ডোরের শয়নকক্ষের দিকে। জেমস একবার থামল একটা ছবির কাছে। ছবিতে অতিরিক্ত মোটাসোটা এক গরুর দুধ দোয়াচ্ছে কিছু মহিলা। ছবি থেকে এক মহিলা ওর দিকে তাকিয়ে আছে। তখন জেমস ওই লম্বা এবং কুৎসিত দর্শন মহিলার কাছে জানতে চাইল উনি কী দেখছেন। তিরিশ সেকেন্ড কেটে যাওয়ার পর কোনও [আরো পড়ুন]
Read More
জেমস পটার অ্যান্ড দ্য হল অফ এল্ডারস ক্রসিং – পার্ট ১২
দ্বাদশ পরিচ্ছেদ
ভিসাম-ইনেপ্সিও
জ্যাক্সনের ব্রিফকেসটা হাতানোর জন্য জেমসদের সামনে প্রথম যে বাধা টপকানো দরকার সেটা হলো একটা প্রায় একইরকম দেখতে ব্রিফকেস জোগাড় করা। জ্যান যেমনটা বলেছিল ঠিক তেমনই ওটা একটা সাধারণ চামড়ার ব্যাগ। ব্রিফকেসের তুলনায় অনেক বেশী পরিমাণে ডাক্তারি ব্যাগের মতো দেখতে। সোমবার রাতে ডিনার করার সময় ফ্যাকাল্টিদের টেবিলে [আরো পড়ুন]
Read More
মঙ্গলগ্রহের মিঃ স্কাইগেক
“মঙ্গলগ্রহের মিঃ স্কাইগেক” কমিক স্ট্রিপটির প্রথম আবির্ভাব ১৯০৭ সালের অক্টোবর মাসে সিয়াটেল স্টার (Seattle Star) পত্রিকায়। লেখক ফ্রেড স্কেফের আর কার্টুনিস্ট আরমুন্ড ডি কন্ডের হাতে গড়ে উঠেছিল বিশ্বের প্রথম কল্পবিজ্ঞান কমিক স্ট্রিপ।
প্রায় এক শতাব্দী আগে একটি নিরীহ ভদ্র ভিনগ্রহী মিঃ স্কাইগেক পৃথিবীতে এসেছিল। সাথে এনেছিল শুধুমাত্র একটি নোটবই। সে পৃথিবীর [আরো পড়ুন]
Read More
শেষের সেই দিন (Days of Doom!)
Read More
জেমস পটার অ্যান্ড দ্য হল অফ এল্ডারস ক্রসিং – পার্ট ১১
একাদশ পরিচ্ছেদ
তিনটি রেলিক
স্কুল থেকে ফিরে আসার পরের সাময়িক উত্তেজনার শেষে গ্রিমাল্ড প্লেসে ক্রিসমাসের ছুটির দিনগুলো আর পাঁচটা দিনের মতোই কাটতে থাকলো। র্যালফের সঙ্গে সবার পরিচয় করে দেওয়ার পর আর একজন পারিবারিক সদস্যর মতো সে মেতে গিয়েছে বাকিদের মতোই আনন্দের জোয়ারে। ক্রিসমাসের আগের বুধবারে হুগো আর রোজকে নিয়ে আঙ্কল রন ও হারমায়োনি আন্টি [আরো পড়ুন]
Read More