“প্রথম প্রাণের স্পন্দন ও আমরা” রচনার পর্ব – ৫: কেজাহাতান দ্বীপের রহস্য
কফির কাপে চুমুক দিয়ে প্রফেসর সূর্যশেখর বললেন, ‘আপনি কি শিওর ব্যাপারটা আপনার নিজের চোখে দেখা?’
সূর্যশেখরের সামনে বসা আগন্তুককে কিছুটা চিন্তিত মনে হল। সে কথা না বলে ব্যালকনিতে রাখা উজ্জ্বল হলুদ-কমলা অর্কিডগুলোর দিকে তাকিয়ে চুপ করে রইল। নভেম্বর মাস, শীত পড়তে শুরু করেছে। সকালের নরম রোদ ব্যালকনিতে পড়ে ঝলমল করছে। এই সকালে সূর্যশেখরের [আরো পড়ুন]
Read More
অপার্থিব মেধার সন্ধানে – পরিশিষ্ট
মহাকাশের আবর্জনা
জানুয়ারি মাসের প্রায় শেষ— এখনও ঠান্ডার প্রকোপ ভালোমতনই রয়েছে। সন্ধেবেলা সোয়েটার পরে চাদর জড়িয়ে জুত করে কফি খাচ্ছিলাম। এমন সময়ে টেলিফোন বেজে উঠল। ‘কেমন আছ?’ গলা শুনেই বুঝলাম ফিলাডেলফিয়া থেকে প্রফেসর মহাকাশ ভট্ট ফোন করেছেন। শুভ সংবাদ— স্যার ফেব্রুয়ারির ৮ তারিখ ব্যাঙ্গালোর আসছেন— ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অব অ্যাস্ট্রোফিজিক্সে [আরো পড়ুন]
Read More
স্পন্দন সিরিজ – প্রথম প্রাণের স্পন্দন ও আমরা (পর্ব-৪)
‘আজ কেমন আছেন প্রফেসর?’ পালস মনিটরের দিকে তাকিয়ে প্রশ্ন করলেন ড. গ্লেন্স। হালকা হেসে প্রফেসর সেনগুপ্ত বললেন, ‘আজ অনেকটা ভালো ডক্টর, শুধু উইকনেস আছে।’ ‘দ্যাটস গুড, উই উইশ ইওর স্পিডি রিকভারি প্রফেসর। প্রায় বাহাত্তর ঘণ্টা পরে আপনার হার্টবিট আর পালসকে স্থিতিশীল করা গেছে। আই থিংক, ইউ আউট অব ডেঞ্জার নাও’ অকল্যান্ড গ্রীন সিটি হসপিটালের নিউরোসার্জেন ড. গ্লেন্স এর মুখ উজ্জ্বল হল।
Read More
স্পন্দন সিরিজ – প্রথম প্রাণের স্পন্দন ও আমরা (পর্ব-৩)
অনেক ভোরে আজ প্রফেসর সূর্যশেখরের ঘুমটা ভেঙে গেল। বালিশের পাশে রাখা হাতঘড়িতে দেখলেন পাঁচটা কুড়ি বাজে। আড়মোড়া ভেঙে উঠে প্রফেসর তাঁর ব্যালকনিতে গিয়ে দাঁড়ালেন। তাঁর বালিগঞ্জ প্লেসের এই ফ্ল্যাটটা বড় রাস্তা থেকে কিছুটা ভেতরে। তাঁর ফ্ল্যাটের সামনে একটা সবুজ পার্ক আছে, রাস্তা জুড়ে প্রচুর গাছ। তাঁর ফ্ল্যাটের নিজস্ব কম্পাউন্ডেও [আরো পড়ুন]
Read More