সায়ান্স আর ফিক্শনের শুভবিবাহ
সায়ান্স ফিক্শন লেখা বিলেতে প্রথম শুরু হয়েছিল ১৮০০ সালের পর থেকে শিল্প বিপ্লবের সূচনাতেই। কেননা, বিজ্ঞান আর প্রযুক্তি বিদ্যাই তো সমাজকে পরিবর্তিত করে চলে। প্রথম দিকে এই পরিবর্তন অতি ধীর গতিতে হয়েছে যে কারুর জীবদ্দশায় তা পরিলক্ষিত হয়নি। কিন্তু [আরো পড়ুন]
Read More
সম্পাদকীয়
প্রিয় পাঠক, আবার একটি নতুন সংখ্যা। বাংলা তথা ভারতীয় কল্পবিজ্ঞান আন্দোলনের এক অন্যতম পথিকৃত অদ্রীশ বর্ধনকে নিয়েই আমাদের এ বারের সংখ্যা। এটা আমাদের ষষ্ঠ প্রকাশ। ক্রিকেটের ভাষায় ওভার বাউন্ডারি। কাজেই স্পেশাল কিছু করতে হবে, [আরো পড়ুন]
Read More
অদ্রীশ বর্ধনঃ যেমন দেখেছি
একটা আলো–আঁধারির ল্যান্ডিংয়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম। সামনের ক’টা ধাপ পরেই দেখা যাচ্ছে দরজা আর কলিং বেল। ওপারেই তিনি থাকেন। আজ প্রথমবার তাঁর মুখোমুখি হব।
প্রথমবার কথাটা হয়তো ঠিক নয়। বইমেলার স্টলে তো কতবার তাঁর সামনে গিয়ে দাঁড়িয়েছি। বাড়িয়ে দিয়েছি সদ্য কেনা বই। সেরা আশ্চর্য সেরা ফ্যান্টাস্টিক, [আরো পড়ুন]
Read More
প্রসঙ্গঃ অদ্রীশ বর্ধন
১৯৩২ সালের ১লা ডিসেম্বর কলকাতায় এক শিক্ষক পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন অদ্রীশ বর্ধন। বাবা অনিল বর্ধন পেশায় ছিলেন স্কুল শিক্ষক আর স্বামী বিবেকানন্দের প্রেরণায় উদ্বুদ্ধ ঠাকুরদা চন্ডীচরণ বর্ধন কলকাতার বউবাজারে সার্পেন্টাইন লেনে হিন্দু বয়েজ স্কুল নামে একটি বিদ্যালয় চালাতেন [আরো পড়ুন]
Read More
অদ্রীশ বর্ধনের সঙ্গে কথোপকথন
অদ্রীশ বর্ধনকে নিয়ে সংখ্যা, অথচ তাঁর কোনও সাক্ষাৎকার থাকবে না, সেটা হতে পারে না। আমাদের সম্পাদকীয় বিভাগের আলোচনায় বারবার উঠে এসেছে [আরো পড়ুন]
Read More
অপ্রকাশিত চিঠি
এই বিভাগে থাকল অদ্রীশের সহযোগী ও পরম সুহৃদ শ্রী রনেন ঘোষের থেকে পাওয়া লোগো, খসড়া ও চিঠি। আশা করি এগুলির মাধ্যমে পাঠক মানুষ ও সম্পাদক অদ্রীশের পরিচয় পাবেন।
Read More
অদ্রীশ গ্যালারী
অদ্রীশের সম্পাদিত আশ্চর্য!, ফ্যান্টাসটিক, কিশোর মন পত্রিকার প্রায় ৭০+ প্রচ্ছদ, আর ওনার প্রায় ১৫০+ বই এর প্রচ্ছদ।
Read More
অ-আ-ভ
ক্রিং ক্রিং বা মোবাইলের শব্দ শোনা গেলেই আঁতকে উঠতাম। প্রতিটি ফোনেই মনে হত দীপের ফোন বা কল্পবিশ্বের কোন পাগলের ফোন। না না, [আরো পড়ুন]
Read More
অদ্রীশ বর্ধন – একটি ফেনোমেনন
‘অদ্রীশ বর্ধন’ নামটা আমার জীবনের সঙ্গে ছোটবেলা থেকে জড়িয়ে। কারণ, খুব ছোটবেলা থেকেই রহস্য–রোমাঞ্চ–গোয়েন্দা–ভৌতিক গল্প পড়তে ভালোবাসতাম আমি। এই ভালোবাসার একটা বড় কারণ ছিল গল্পগুলোর মধ্যে লুকিয়ে থাকা চমক আর বুদ্ধির মারপ্যাঁচ। মনে–মনে গল্পের গোয়েন্দার সঙ্গে কখন যেন বুদ্ধির লড়াইয়ে নেমে পড়তাম।
Read More
গ্রহণে স্মরণে
মানুষের যদি কোন একটা গুণ থাকে, অনেক সময়ে দেখা যায় তার প্রভাব তাঁর সমস্ত কাজের ওপরেই পড়ে। ধরুন কেউ যদি নিখুঁত কাজ করতে ভালবাসেন, দেখা যাবে তাঁর হাতের লেখা থেকে শুরু করে, ঘর গুছানো, সবেতেই একটা পরিপাটি কাজের ছাপ থেকে যায়।
অদ্রীশ বর্ধনের ব্যাপারে সেইরকম একটা গুণের যদি খোঁজ করি, যার প্রভাব তাঁর জীবনের সর্বত্র ছাপ ফেলেছে, তাহলে একটাই কথা মাথায় আসে।
সাহসিকতা।
Read More
এক কল্পবিজ্ঞানীর কথা
সেদিন বিকেলবেলা জানালার পাশে বসে আছি। দেখি এক ঝাঁক পাখি আকাশ জুড়ে শ্রেণীবদ্ধ ভাবে উড়ে চলেছে। আমার দেখতে বেশ লাগলো। এমন করে ওরা একবার শীতের আগে উড়ে আসে, আবার শীতের শেষে। ওদের সাথে সাথে গোধুলির আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকলে আমার চোখে কেমন রেশ লেগে যায়। তখন পুরনো অনেক কথা ছায়াছবির মত চোখের সামনে ভেসে ওঠে। হয়ত এরকম সবার সাথেই ঘটে, বয়স বাড়ার সাথে সাথে।
Read More
সেইসব অমূল্য স্মৃতি
ছোটবেলা থেকেই তুমুলভাবে গল্পের বই। বিষয় বাছাবাছি নেই। একদিকে বাঁটুল দি গ্রেট তো অন্যদিকে চাঁদের পাহাড়। এই শ্রীকান্ত, তো তার পাশে টোয়েন্টি থাউজ্যান্ড লীগ্স। তবে যে সমস্ত অনুবাদ গল্পের বই পড়েছি, তার মধ্যে চূড়ান্তভাবে আচ্ছন্ন করেছেন কোনান ডয়েল। অবশ্যই আসলে তাঁর শার্লক হোমস। আর এই শার্লক হোমসের অনেকরকম অনুবাদ পড়তে পড়তেই অকস্মাৎ একদিন হাতে এল কোনও এক শার্লক হোমস অমনিবাস।
Read More
আমাদের অদ্রীশদা
অদ্রীশদার সঙ্গে আমার প্রথম পরিচয় গত শতকের সাতের দশকে। উনি তখন কল্পবিজ্ঞান পত্রিকা ফ্যান্টাসটিক সম্পাদনা করছেন। আমি একটা কল্পবিজ্ঞান নভেলেট “সময় যখন কথা বলে” ওঁর পত্রিকার জন্য পাঠিয়েছিলাম। কয়েকদিনের মধ্যেই আমার ঠিকানায় ওঁর হাতে লেখা একটা পোস্টকার্ড এল। তাতে লেখা “এইমাত্র আপনার লেখাটা প্রেসে [আরো পড়ুন]
Read More
আমার অদ্রীশদা
অনেকদিন আগের কথা। তখন দেব সাহিত্য কুটির থেকে দারুণ দারুণ পূজা সংখ্যা বেরোত – অলকানন্দা, নীহারিকা ইত্যাদি নামে। সেই বইতেই প্রথম অদ্রীশ বর্ধনের কল্পবিজ্ঞান এর গল্প পড়লাম। আমি চিরকালই সায়েন্স ফিকশনের ভক্ত। আইজ্যাক আসিমভের ভক্ত ছিলাম – চিন্তার মৌলিকত্বর জন্য। অদ্রীশ বর্ধনের কল্পবিজ্ঞানের সেই গুণ ছিল।
Read More
আমার চোখে অদ্রীশ বর্ধন
আমি তখন আমেরিকার শিকাগোয়। খুব সম্ভবত ২০০৬ সালের অক্টোবর। একদিন হঠাৎ পত্রভারতীর দপ্তর থেকে ত্রিদিবদার ফোন। অদ্রীশ বর্ধন আমার সঙ্গে কথা বলতে চান। উনি আমার লেখা প্রসঙ্গে ত্রিদিবদাকে ওঁর মুগ্ধতা জানিয়েছেন এবং সে প্রসঙ্গে আমার সঙ্গে কথা বলতে খুব আগ্রহী।
এটা যে সময়ের কথা সে সময় আমি কিশোর ভারতীতে বিজ্ঞানের [আরো পড়ুন]
Read More
প্রফেসর নাটবল্টু চক্র: অমৃতের সন্ধান, না সময়-নষ্ট?
প্রফেসর নাটবল্টু চক্র নামটার সঙ্গে পরিচিত নন, এমন বাঙালি পাঠক খুঁজে পাওয়া ভার।
কিন্তু তাঁকে কেন্দ্রে রেখে অদ্রীশ বর্ধন যে কাহিনিগুলো লিখেছেন, তাঁদের মধ্যে ক’টার নাম মনে করতে পারবেন এই মুহূর্তে?
নাম ছেড়ে দিন। নাটবল্টু চক্রর একটা কল্পকাহিনির কথাও মনে করতে পারছেন কি, যেটা পড়ার পরেও রেশ রেখে গেছে মনে–চিন্তায়–আত্মায়?
Read More
নস্যি, নাটবল্টু এবং …
অদ্রীশ বর্ধন—এই নামটা শুনলেই যেন চোখের সামনে অনেকগুলো ছবি দৃশ্যমান হয়ে ওঠে—কল্পবিজ্ঞান, রহস্য, উদ্ভট পরিস্থিতি, হাস্যরস এবং পরলোক!
কিন্তু, এই লেখার শিরোনামে নস্যি? [আরো পড়ুন]
Read More
অদ্রীশ বর্ধন ও তাঁর কল্পবিজ্ঞানের গল্প “হাঙরের কান্না”
Science Fiction এই আধুনিক সাহিত্য ধারাটির জন্ম পাশ্চাত্যে; ঊনবিংশ শতাব্দীতে৷ Science ও Fiction এই দুই [আরো পড়ুন]
Read More
ডিম
ঘরে ঢুকেই দেখছিলাম পার্শেলটা।
হেঁট হয়ে জাপানী স্ট্যাম্পগুলো দেখছিলেন প্রফেসর নাট–বল্টু–চক্ৰ। আমি আসতেই লিকপিকে বপুটাকে সিধে করে বলেছিলেন—এসেছো?
পার্শেলটার দিকে তাকিয়ে শুধোলাম—এই জন্যেই কি ডেকে পাঠালেন?
হ্যাঁ।
কি আছে এতে?
ডিম।
ডিম নিয়ে আশ্চর্য এই উপাখ্যানের এই হল শুরু।
Read More
কামিনী আসবেই…
কাঁঠাল গাছের ফাঁক দিয়ে জনক, সন্তানের মঙ্গল কামনার জন্য ইস্ট দেবতার কাছে প্রার্থনা করে যায়।
অবিশ্যি ওটা কাঁঠাল না হয়ে আম, জাম বা অন্য কিছু হলেও হতে পারতো, তবে যে বার বিপন্ন ভাব কাটিয়ে বাজারের নাভি থেকে খান চার বিচি ঠাঁই পায়, জানালার তল ঘেঁষে; সে বার জানা যায় নি সেগুলো কতটা গৌরব নিয়ে আসবে!
তবে এসেছিলো, আর সেই অর্থে ওগুলোর থেকে একটা, পূর্ণাঙ্গ কাঁঠাল গাছের রূপ নেয়;
Read More
জোঁক
অনন্ত মহাশূন্যের ভিতর দিয়ে লক্ষ লক্ষ বছর ধরে ভেসে চলছিল অচেতন বুভুক্ষু জোঁকটা। অগণিত শতাব্দী কেটে গেছে এক নক্ষত্র থেকে আর এক নক্ষত্রের মধ্যবর্তী মহাকাশ অতিক্রম করতে। তারপর এলো সূৰ্য। ধীরে ধীরে সঞ্জীবনী বিকিরণে স্নান করে উঠলো শুকনো আর কঠিন বীজগুটিগুলো। শুরু হলো অভিকর্ষের আকর্ষণ।
অসংখ্য ধূলিকণার সাথে মিশোনো সামান্য এককণা ধুলো বইতো কিছুই নয়। [আরো পড়ুন]
Read More
ড্রাগন প্রেয়সী
কয়েক হপ্তা হয়ে গেছে, ঘর ছেড়ে বেরোয়নি বাসুকি। প্রত্যেক দিন যথাসময়ে দরজার বাইরে খাবার–দাবার রেখে গেছে কলিঙ্গ– [আরো পড়ুন]
Read More
মহাকাল
ধীরে ধীরে বাড়ির সামনের ডেক চেয়ারে বসলেন প্রোঃ প্রিয়লাল বোস। চিন্তা আনন্দ উত্তেজনা সব মিলিয়ে কেমন যেন উত্তেজিত করে তুলেছে ওঁকে। পড়ন্ত বেলায় লনে এসে বসা প্রোঃ বোসের অনেক দিনের অভ্যাস। অনেক জটিল প্রশ্নের সমাধান খুঁজে পেয়েছেন এখানেই। চারপাশে তাকালে পরম শান্তিতে মনটা ভরে ওঠে। [আরো পড়ুন]
Read More
প্রোফেসর চ্যালেঞ্জারের নতুন অভিযানঃ সন্ত্রাস নগরী
এই কাহিনী ১৯১৪ সালের, লণ্ডন শহরের সর্বত্র শুধু যুদ্ধের গুজব। ইউরোপের মূল ভূখণ্ডে সাম্রাজ্যবাদী শক্তির মাথারা তাঁদের সৈন্যসামন্ত জুটিয়ে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে। এমন সময় শহরের দক্ষিণ অঞ্চলে একটি বিস্ফোরণ মানুষের মনে আরও বেশী ভয়ের সঞ্চার করল। সবার মনে একটাই আশঙ্কা, জার্মানি হয়ত অনেক দূর থেকে নিক্ষেপ করা যায় এমন কোন নতুন বোমা আবিষ্কার করেছে।
Read More
একজন দেবতার দিনলিপি
সিবাতারো ফেলিস রো এল ভেত্রো ডোরকাতনা … না এ উচ্চারনে লেখাটা ঠিক হবে না। যদি কোন দিন কোনোক্রমে এ লেখনী পৃথিবীবাসীর হাতে পৌছায় তাহলে তাদের পড়তে অসুবিধা হবে। যদিও এসব উচ্চারনের মানে আমি লিখে রাখছি। কিন্তু যেখানে আর কখনই ফিরে যেতে পারবো না সেখানকার সুবিধা সুবিধার কথা ভেবে লাভই বা কি? চরম সর্বনাশ থেকে সিবাতাদের বাঁচানোটাই আমার প্রথম উদ্দেশ্য ছিল সেটায় কিছুটা হলেও আমি সফল হয়েছি।
Read More
নবজাগরণের মানুষ
সকলে হর্ষধ্বনি করে উঠল, যখন ক্ষুদ্রকায় লোকটি তাদের জানাল, সে একজন বৈজ্ঞানিক।
তাত্ত্বিক পদার্থবিদরা তাদের কম্পিউটারগুলির পাশে দাঁড়িয়ে নৃত্য শুরু করল, ইলেকট্রনিক প্রযুক্তিবিদরা তাদের ইনস্ট্রুমেন্ট প্যানেল ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে প্রবল উল্লাসে চিৎকার করে উঠল। বিশাল ল্যাবরেটরিটা জমায়েত হওয়া সাংবাদিকদের ঘন ঘন হাততালিতে ফেটে পড়ল। হেরাল্ড পত্রিকার সাংবাদিক [আরো পড়ুন]
Read More
চোঙদার’স ইনইক্যুয়ালিটি
বাসটা ঢিকিয়ে ঢিকিয়ে এগোচ্ছে। স্ট্যান্ড থেকে বেরনো ইস্তক হেল্পার আর কন্ডাক্টর সমানে হাঁকডাক চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু শেষ দশ মিনিটে বাসটা দশ হাত এগিয়েছে কিনা সন্দেহ। তবে এসব হল কথার কথা; সময় আর রাস্তার লম্বাই কি অত সহজ অংক মেনে [আরো পড়ুন]
Read More
সিঁড়ি
হরিহর হাজরা সদ্য সরকারী চাকরী থেকে অবসর নিয়েছেন। বছর তিন আগে স্ত্রী গত হয়েছেন। নিঃসন্তান হরিহর বাবুর কোন নিকট আত্মীয়স্বজন নেই। অল্পবয়সে বাবা মা মারা যাওয়ার পর দাদুর কাছে মানুষ হয়েছেন। দাদুও বহুদিন হল গত হয়েছেন। দূর সম্পর্কের এক ভাইপো আছে। আসামে থাকে, মাঝে মাঝে খোঁজ নেয়। তাই হরিহর বাবুর ঝাড়া হাত পা। বই পড়া ও নাটক দেখার অভ্যেস আছে তাই সময় [আরো পড়ুন]
Read More
টাইম মেশিন
হাসছে তারা। কেউ কেউ খুশিতে গলা ছেড়ে নানান রকম অঙ্গভঙ্গি করতে করতে গান করছে। কেউ হাত পা ছাড়িয়ে নাচছে। সবার মুখ খশিতে ঝলমল করছে। আর করবে নাই বা কেন? যে ইতিহাস তারা শুধুমাত্র ডিজি-বুকে পড়ে, আজ তারা সেখান থেকে ঘুরে এসেছে। আজ তারা অতীত ভ্রমণ করেছে। নিঃসন্দেহে ৩৫৫৬ সালের সব থেকে বড় আবিষ্কার এই টাইম মেশিনের আবিষ্কার। তবে সেইসঙ্গে সময় ভ্রমনের [আরো পড়ুন]
Read More
জিটা এবং আণবিক শয়তানি – জেট জন্ট
Read More
অগ্নিপথ ৪ – নিষ্প্রভ অনল
স্থানঃ নৈহাটী
কালঃ ২০১৭
পাত্রঃ প্রফেসর, ছাত্রী
১
কেমন আছো?
ভালো আছি স্যার। আপনি কেমন আছেন?
আমিও ভাল, তারপর বলো, তোমার ছাত্রীকে পড়াতে কেমন লাগছে?
খুবই ভালো স্যার। খুব স্মার্ট আর বুদ্ধিমতী।
তা ওঁকে নাকি আজকাল আগুনের ইতিবৃত্ত নিয়ে গল্প বলছ? (অগ্নিপথ এর আগের পর্বগুলো দ্রষ্টব্য)
হ্যাঁ স্যার, আর ওইজন্যেই আজ আপনার কাছে আসা। আমার কিছু কিছু ব্যাপার জানার আছে আপনার কাছ থেকে।
Read More
গ্রন্থ সমালোচনা – সেরা কল্পবিশ্ব ২০১৬
সেরা কল্পবিশ্ব প্রকাশের দিনকয়েকের মধ্যেই রাত জেগে দম বন্ধ করা গল্প, প্রবন্ধ, সাক্ষাৎকার, [আরো পড়ুন]
Read More
গ্রন্থ সমালোচনা – সব লজিকের বাইরে – অভিজ্ঞান রায়চৌধুরী
২০১৭ কলকাতা আন্তর্জাতিক পুস্তকমেলাতে পত্রভারতী প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হয়েছে বর্তমান বাংলা কিশোর সাহিত্যের অত্যন্ত জনপ্রিয় লেখক অভিজ্ঞান রায় চৌধুরীর নতুন বই “সব লজিকের বাইরে“। গল্প সংকলনে রয়েছে মোট আঠারোটি গল্প, যার মধ্যে দশটি গল্পই [আরো পড়ুন]
Read More
চলচ্চিত্র আলোচনা – ভিলেজ অফ্ দ্য ড্যামড্ (১৯৬০) [সাইন্স-ফিকশন্ সিনে ক্লাবের উদ্বোধনী ছবি]
ভারতের প্রথম কল্পবিজ্ঞান ম্যাগাজিন ‘আশ্চর্য!’ এর উদ্যোগে স্থাপিত ‘সাইন্স ফিকশন সিনে ক্লাব’ ওই সময়ের নিরিখে একটা অনন্য নিরীক্ষার ফসল ছিল। ‘আশ্চর্য!’ [আরো পড়ুন]
Read More
কুইজ – ৬: অদ্রীশ কুইজ
কল্পবিশ্বের দ্বিতীয় বর্ষ প্রথম সংখ্যার কুইজের সমস্ত সঠিক উত্তর দিয়েছেন
বৈশম্পায়ন শীল
(এই প্রথম বার কেউ কল্পবিশ্বের কুইজের সমস্ত প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিয়েছেন)
এই সংখ্যার কুইজঃ
১. আমেরিকার এক বিখ্যাত কল্পবিজ্ঞান লেখক কলকাতার মার্কিন দূতাবাসে এসেছিলেন কেবলমাত্র অদ্রীশ বর্ধনের সাথে দেখা করতে। যখন অদ্রীশ বর্ধন তাঁকে প্রশ্ন করেন [আরো পড়ুন]
Read More