মৃত গ্রহের টাইম ক্যাপসুল – মার্গারেট অ্যাটউড
আমাদের সভ্যতার প্রথম যুগে আমরা দেবতা গড়েছিলাম। তাঁদের [আরো পড়ুন]
Read More
First Bengali Science Fiction & Fantasy Webmag
আমাদের সভ্যতার প্রথম যুগে আমরা দেবতা গড়েছিলাম। তাঁদের [আরো পড়ুন]
লন্ডন, ১৮৭৮।
সাউথ মিডল্যান্ড ইয়োম্যানরির ঘোড়সওয়াররা সেই সময় আসন্ন ইউরোপিয়ান যুদ্ধ নিয়ে নয়, বরং চিন্তিত ছিল ফ্যারিয়ার সার্জেন্ট বার্টনের জন্য একজন প্রতিপক্ষ খুঁজে পাওয়া নিয়ে। বক্সিং রিঙে বিশালদেহী বার্টনকে হারানো তো দূরের কথা, তার সঙ্গে দশ রাউন্ড লড়তে পারে এমন বক্সারের সংখ্যাই কমে আসছিল হু-হু করে। ফলে বার্টনের দু’হাতের জোরের মতো তার ইগোও ফুলে-ফেঁপে উঠছিল।
রাতে নিশ্ উপত্যকার আকাশে বসে থাকা চাঁদটাকে দেখলে মনে হয়, যেন সে কয়েকশ’ বছরের পুরোনো কোনো অভিশাপের কুষ্ঠ–ক্ষত আজও সারা শরীরে বয়ে বেড়াচ্ছে [আরো পড়ুন]
এক কারখানায় আমার জন্ম হয়। তারপর প্লাস্টিকের র্যাপারে মুড়ে বাক্সে সিল করা হয় আমাদের, একবাক্সে তিনজন করে।
প্রথমদিকে আমাদের জায়গা পাল্টায়। কারখানা থেকে গুদামঘরে, সেই গুদাম থেকে ট্রাকে চাপিয়ে তারপর দোকানঘরে।
একদিন এক তরুণ মানবের নজরে পড়ি। সে খপ করে আমাদের তুলে নিয়ে তার শার্টের নীচে লুকোয়। এবং এরপর সে খুব তাড়াতাড়ি দোকানের বাইরে চলে যায়।
বাড়িতে [আরো পড়ুন]
এই কাহিনী ১৯১৪ সালের, লণ্ডন শহরের সর্বত্র শুধু যুদ্ধের গুজব। ইউরোপের মূল ভূখণ্ডে সাম্রাজ্যবাদী শক্তির মাথারা তাঁদের সৈন্যসামন্ত জুটিয়ে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে। এমন সময় শহরের দক্ষিণ অঞ্চলে একটি বিস্ফোরণ মানুষের মনে আরও বেশী ভয়ের সঞ্চার করল। সবার মনে একটাই আশঙ্কা, জার্মানি হয়ত অনেক দূর থেকে নিক্ষেপ করা যায় এমন কোন নতুন বোমা আবিষ্কার করেছে।
সকলে হর্ষধ্বনি করে উঠল, যখন ক্ষুদ্রকায় লোকটি তাদের জানাল, সে একজন বৈজ্ঞানিক।
তাত্ত্বিক পদার্থবিদরা তাদের কম্পিউটারগুলির পাশে দাঁড়িয়ে নৃত্য শুরু করল, ইলেকট্রনিক প্রযুক্তিবিদরা তাদের ইনস্ট্রুমেন্ট প্যানেল ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে প্রবল উল্লাসে চিৎকার করে উঠল। বিশাল ল্যাবরেটরিটা জমায়েত হওয়া সাংবাদিকদের ঘন ঘন হাততালিতে ফেটে পড়ল। হেরাল্ড পত্রিকার সাংবাদিক [আরো পড়ুন]
কোন কারণ নেই।
কেন সবসময় কারণ থাকতেই হবে? মানুষ শুধু কারণ খোঁজে, কিন্তু আসল কারণ গুলোর পেছনের যুক্তিকে কখনোই ব্যাখ্যা করা যায় না। এই যে মানুষের সমস্ত জীবন কেন এরকম? কেন শুধু এইভাবেই চলে, অন্য কোনভাবে কেন নয়?
এই ধরনের প্রশ্নকে কি কেউ কোনদিন ব্যাখ্যা করতে পেরেছে?
****
প্রচন্ড আক্রোশে দাঁতে দাঁত চেপে জানলার বাইরে তাকিয়ে মানুষটা ঠায় দাঁড়িয়ে রইল। কখনো [আরো পড়ুন]
যে বন্দী দশায় বসে আছি তাতে এই অদ্ভুত কাহিনী লিখতে আমার বেশ ভয় লাগছে। জানি এ লেখা পড়ার পর আমার মানসিক সুস্থতা নিয়ে আরও প্রশ্ন উঠবে। মানুষের দুর্ভাগ্য এই যে তার পক্ষে জাগতিক দুনিয়ার বেশি কিছু প্রত্যক্ষ করা সম্ভব নয়, আর আমার দুর্ভাগ্য হল আমার পক্ষে সেটা প্রত্যক্ষ করা সম্ভব হলেও বাকিদের তার সাথে মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা প্রায় নেই বললেই চলে। আমার [আরো পড়ুন]