অপার্থিব মেধার সন্ধানে – পর্ব ৮
আন্তঃনক্ষত্র পরিভ্রমণ – ২
সাধারণত ইদানিং রবিবার দুপুরের আগেই প্রফেসর মহাকাশ ভট্টের বাড়ি যাই। এই রবিবার স্যার ফোনে সন্ধের পরে আসতে বললেন। স্যারের পরিচিত ফিলাডেলফিয়ার একটি বাঙালি পরিবার সম্প্রতি কলকাতায় এসেছে—দেখা করতে আসবে। সন্ধে সাতটা নাগাদ স্যারের বাড়ি এলাম। স্টাডিরুমেই যথারীতি বসা হল।
স্যার বললেন, “হ্যাঁ, আগের দিন যেটা বলছিলাম—আন্তঃনক্ষত্র [আরো পড়ুন]
Read More
স্পন্দন সিরিজ – প্রথম প্রাণের স্পন্দন ও আমরা (পর্ব-১)
শীতের সকাল। প্রোফেসর সূর্যশেখর সেনগুপ্ত গরম কফিতে সবে চুমুক দিয়েছেন, এমন সময় কলিংবেল বাজল। ‘হরি, কে এল দ্যাখ’ বলে কফিতে তিনি আবার মনোনিবেশ করলেন। প্রোফেসরের বহুদিনের গৃহভৃত্য হরি দরজা খুলেই—‘আরে দেখুন, কতদিন পর উজানবাবু এল’ বলে একগাল হেসে উঠল। প্রোফেসর সেনগুপ্ত ভারি খুশি হলেন। বলে উঠলেন, ‘উজান আয়, তোর’তো আর দেখাই পাওয়া যায় না। [আরো পড়ুন]
Read More
অপার্থিব মেধার সন্ধানে
লেখক – সনৎ কুমার ব্যানার্জ্জী
অলংকরণ – দেবজ্যোতি ভট্টাচার্য্য
পর্ব ৪
অসৌরগ্রহ
“হ্যাঁ, তোমার প্রশ্নটা আমার মনে আছে। সৌরমণ্ডলের গ্রহগুলো বাদ দিয়ে আমাদের এই গ্যালাক্সির অন্যান্য তারাদের যে গ্রহ আছে যাদেরকে এখন আমরা Extra-solar planets বা Exoplanets বলি বা বাংলায় অসৌরগ্রহ বলা যেতে পারে – তাদের সন্ধান কীভাবে পাওয়া গেল? তাই তো?” –বরকুমরিফ-এর পাউচ থেকে তামাক [আরো পড়ুন]
Read More
অপার্থিব মেধার সন্ধানে
পর্ব ৩
আকাশবাণী
“‘১৯৫৯ সালের এক বসন্তের দিনে’ – হ্যাঁ, আমেরিকার কর্ণেল বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক ফিলিপ মরিসন কথাগুলো ঠিক এ ভাবেই বলেছিলেন – ‘আমার প্রতিভাধর বন্ধু জিউসেপি ককোনি আমার অফিসে এসে এক দুর্ঘট প্রশ্ন করে বসল – গামা রশ্মি কী তারাদের মধ্যে যোগাযোগের মাধ্যম হতে পারে না?’ মরিসন সহমত পোষণ করে পরামর্শ [আরো পড়ুন]
Read More