চিরকুট
তখন সন্দেশে ছিলেন তিন সম্পাদক। নলিনী দাশ, লীলা মজুমদারের হাত ঘুরে লেখা আসত ‘বড় সম্পাদক’ সত্যজিৎ রায়ের কাছে। তিন সম্পাদকের কাটাছেঁড়ার পর সামান্যই লেখা যেত ছাপাখানায়। অনেক সময় নলিনী দাশ, লীলা মজুমদারের কাছে পাশ করে যাওয়া লেখা আটকে যেত সত্যজিৎ রায়ের টেবিলে।
আবার কোনও সম্ভাবনাময় লেখার পরিমার্জন বা পুনর্লিখন করার উপদেশ দিয়ে সত্যজিৎ [আরো পড়ুন]
Read More
ভারতীয় বিজ্ঞানের বিস্মৃত স্বধর্ম ও সত্যজিৎ রায়
বিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র বসু একটা মাত্র গল্প লিখেছেন এবং সেটা এস.এফ. বা সায়েন্স ফিকশন। আর সত্যজিৎ বাংলায় প্রথম যে গল্পটা লেখেন সেটা এস.এফ.। বাংলার কৃতী সাহিত্যিকদের মধ্যে দ্বিতীয় জন নেই যিনি সায়েন্স ফিকশন দিয়ে যাত্রা শুরু করেছেন। জগদীশচন্দ্র ও সত্যজিতের মধ্যে এস.এফ. সম্পর্ক আরও বেশ কিছু সূত্রে গ্রথিত। ছদ্মনামে লেখা জগদীশচন্দ্রের [আরো পড়ুন]
Read More
সত্যজিতের এলিয়েন
যাবার কথা ছিল প্লুটোয়, যান্ত্রিক গোলযোগে পৃথিবীতে এসে পড়েছিল ক্রেনিয়াস গ্রহের মহাকাশযানটি। সেই গ্রহেরই চার ফুট উচ্চতার প্রাণী অ্যাং এর সঙ্গে বন্ধুত্ব হয়েছিল বঙ্কুবাবুর। তাই নিয়েই সত্যজিত রায়ের দ্বিতীয় বাংলা গল্প ‘বঙ্কুবাবুর বন্ধু’ প্রকাশিত হয়েছিল ‘সন্দেশ’ পত্রিকার ১৯৬২ সালের ফেব্রুয়ারি সংখ্যায়। ওই গল্পের সঙ্গেই পাঠক চাক্ষুষ করেছিল সত্যজিতের [আরো পড়ুন]
Read More