সূর্যহরণের পরে
এখন (রাত এগারোটা পাঁচ)
নিকষ কালো রাতে পাহাড়ের গা বেয়ে কোনোক্রমে উঠতে উঠতে রাকা ভাবছিল, উপলহ্রদটা আর কত দূর। সে খুব ভালো করেই জানে, দেরি হয়ে গেলে তার বুড়ি দিদিমার শরীরের একটুও উদ্ধার করার মতো থাকবে না। সবাই জানে, পাহাড়ের উপরে এই হ্রদটা ভালো জায়গা নয় – পূর্ণগ্রাসের ছায়ামূর্তিগুলো এখানে ঘুরে বেড়ায়; মানুষ পেলেই তার আত্মার সব শক্তি চুষে নিয়ে [আরো পড়ুন]
Read More
ফিনিক্স
লেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়, ইংল্যান্ড
২০১৬
মাইক্রোস্কোপ থেকে চোখ সরায় রেচেল। হাতের পাতা দিয়ে আলতো করে চোখ ঘষতে থাকে। যা দেখছে সেটা সত্যি কিনা নিশ্চিত হতে পারছে না যেন। বিড়বিড় করতে করতে চোখ রাখে মাইক্রোস্কোপের আইপিসে। মগ্ন হয়ে যায় আবার।
আচমকা পিঠে কার আলতো ছোঁয়া পেয়ে প্রায় চমকে ওঠে রেচেল।
—রাত কত খেয়াল আছে?—প্রোগ্রাম ডিরেক্টর প্রোফেসর [আরো পড়ুন]
Read More
বাবলা বীজের সাহিত্যিক
এবং প্রাণীভাষাবিদ সমিতির পত্রিকা থেকে উদ্ধৃত আরও কিছু অংশ
পিঁপড়ের ঢিপিতে পাওয়া পাণ্ডুলিপি
কলোনির গভীরের একটা স্তর থেকে বেরিয়ে আসা এক সরু, আঁকাবাঁকা সুড়ঙ্গের শেষ মাথায় বীজাণুমুক্ত বাবলা বীজের সারির উপর স্পর্শগ্রন্থি নিঃসৃত রস দিয়ে কথাগুলো লেখা ছিল। বীজগুলোর সুচারু সজ্জা লক্ষ করেই তদন্তকারী প্রথম আকৃষ্ট হন।
বার্তাগুলো [আরো পড়ুন]
Read More
অধরা পৃথিবী
তাতিমের সামনে মাটি থেকে সিলিং পর্যন্ত আধাস্বচ্ছ দেওয়াল।
সম্পূর্ণ খোলা একটা বিস্তৃত ঘরে তার সামনে দুটো রকিং চেয়ার। ঘরটা সাদা। শুধু এককোণে একটা প্ল্যান্টারে যত্নে রাখা একটা গাছ-রবার প্ল্যান্টের মতো দেখতে। ওই গাছটাই তাদের বাড়ির সবচেয়ে মূল্যবান সদস্য।
মাঝারি উচ্চতার, মোটামুটি সজীব। খুব সন্তর্পনে ওপরের দিকে আধফোটা পাতাতে আলতো করে আঙুল বোলালো তাতিম—কি মসৃণ।
Read More
আবার ফোন বাজছে
—দেখেছ! আবার মেয়েটা ফোনে কথা বলছে! এতো রাতে কার সঙ্গে কথা বলে রোজ রোজ?
—কোন মেয়েটা?
—আরে বাবা, পাশের ফ্ল্যাটে ভাড়াটে যে মেয়েটা এসেছে, সেই মেয়েটা। শুনতে পাচ্ছো না! বয়সের সঙ্গে সঙ্গে তোমার কানটাও খারাপ হয়ে গেছে!
—তা কার সঙ্গে কথা বলে, তা দিয়ে তোমার আমার কী? এখনকার মেয়ে। এরা সব ইন্ডিপেন্ডেন্ট টাইপের হয়। অতো সব নিয়মকানুন মানে না এরা।
Read More
সম্পাদকীয়
শরতের আকাশ মেঘমুক্ত। বাতাস শুষ্ক, হিমেল। রোদের তেজ নরম। এর মধ্যেই পুজোর আয়োজন। মা দুর্গা এসেছেন আমাদের মাঝে, কোলে কাঁখে লক্ষী সরস্বতী, কার্তিক আর গণেশকে নিয়ে। তাঁকে বরণ করতে দিকে দিকে শঙ্খধ্বনি আর ঢাকের বাদ্যি বেজে চলেছে। আমরাও পিছিয়ে থাকি কেন? কল্পবিজ্ঞান আর ফ্যান্টাসির ঝুলি নিয়ে আমরাও তাই প্রস্তুত বাংলার পাঠকদের সামনে, সাহিত্যের অমৃতভাণ্ডারে [আরো পড়ুন]
Read More
সায়েন্স ফিকশন সিনে ক্লাবে প্রদর্শিত সিনেমা – সন অব ফ্লাবার (১৯৬২)
সিনেমাটি দেখানো হয়েছিল ম্যাজেস্টিক টকিজ (শীততাপ নিয়ন্ত্রিত) হলে ৬ নভেম্বর ১৯৬৬, রবিবার। সিনেমাটি নিয়ে বিশেষ প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিল আশ্চর্য! পত্রিকায়। মজার সেই সিনেমার গল্প এখানে পুনঃপ্রকাশিত হল।
ওয়াল্ট ডিজনির বিশ্ববিখ্যাত হত্যাকাণ্ড ছায়াছবি ‘দি এ্যাবসেন্টমাইন্ডেড প্রফেসর’-এর সেই আবিষ্কার-পাগল প্রোফেসরটির আরও নতুন নতুন কৌতুক বোঝাই কীর্তিকলাপ নিয়ে তোলা হয়েছে
Read More
আশ্চর্য! কার্টুন সংগ্রহ
আশ্চর্য! পত্রিকার বিভিন্ন মজার কল্পবিজ্ঞান কার্টুন সংগ্রহ, সন্তু বাগের সংগ্রহ থেকে।
Read More
The Hitchhiker’s Guide to the Galaxy
Writer – Douglas Adams
Year – 1979
Country- United Kingdom
Genre – Science Fiction, Speculative Fiction, Comedy
Our life is nothing but a strange series of phenomena. Sometimes it makes sense, and the rest of the time, it doesn’t. Sometimes it is funny, sometimes it is serious, but mostly it is meaningless because in the end, nothing really happens, we are stuck in an infinite loop of birth-life-dual life-death-afterlife-hell-heaven-reincarnation-moksha or nothing at all, and we question about the meaning of life or life itself.
Are you confused? Are you feeling “ What the hell is going on over here ?”
This is the beauty of absurd literature and obviously the world of Douglas Adams’ “ The Hitchhiker’s Guide To Galaxy”, where the protagonist Arthur wakes up in the morning only to discover two things, firstly his house is going to be demolished by a bulldozer [আরো পড়ুন]
Read More
অষ্টম বর্ষ প্রথম সংখ্যা – বিশেষ হাস্যরস সংখ্যা – প্রচ্ছদ
অষ্টম বর্ষ প্রথম সংখ্যা – বিশেষ হাস্যরস সংখ্যা
প্রকাশকাল – ৫ জুলাই ২০২৩
অসামান্য প্রচ্ছদটি এঁকে সংখ্যাটিকে সর্বাঙ্গসুন্দর করে তুলেছেন শ্রী উজ্জ্বল ঘোষ।
Read More
পাঠ প্রতিক্রিয়া: অর্থতৃষ্ণা
বিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: পাঠ প্রতিক্রিয়া লিখতে গিয়ে আলোচনায় কোনো স্পয়লার থেকে থাকতে পারে। তাই স্পয়লার এলার্ট দিয়ে রাখলাম। যদি স্পয়লার ছাড়া বই পাঠের সুখ নিতে চান, তাহলে এই প্রতিক্রিয়া পড়বেন না।
.
📕 বই: অর্থতৃষ্ণা
✍🏻 লেখক: শ্রী সুমিত বর্ধন
🖌️ প্রচ্ছদ: সুদীপ দেব; অলংকরণ: অদ্রীজা বর্ধন
🖨️ প্রকাশক: কল্পবিশ্ব পাবলিকেশনস
📄 পৃষ্ঠা: ১২২
💰 মুদ্রিত মূল্য: ₹১৬০/- (পেপারব্যাক)
.
🍂 বিষয়বস্তু:
Read More
বৈসখা
নীচে পরিবেশিত কথোপকথনটির একটি ঐতিহাসিক গুরুত্ব আছে। মানবজাতির ইতিহাসে ‘বৈসখা’ ব্যবহারের শেষ নিদর্শন এটিই। পাঠকেরা এই দলিলটিকে যথাযথ গুরুত্ব দেবেন—এই আশা রাখি।
আন্তঃনক্ষত্র পরিবহনে ব্যবহৃত হওয়া প্রতিটি মহাকাশযানেই একসময় বৈদ্যুতিক সখা—সংক্ষেপে বললে ‘বৈসখা’—নামের একটি যন্ত্র থাকত। এটির কাজ ছিল মহাকাশযান কোনো কারণে দুর্ঘটনাগ্রস্ত হয়ে [আরো পড়ুন]
Read More
এসো, মোরা মিলি একসাথ
শতাব্দীব্যাপী থমথমে শান্তি ছেয়ে থাকায় মানুষ ভুলেই গিয়েছিল যে কখনো পরিস্থিতি অন্যরকম ছিল। ফলে যখন জানা গেল যুদ্ধ দোরগোড়ায় এসে পড়েছে, কি করা উচিত তা কেউ ভেবেই পাচ্ছিল না।
একই অবস্থা হল ব্যুরো অব রোবোটিক্সের প্রধান এলিয়াস লিন-এরও। দীর্ঘদিন বিকেন্দ্রীকরণের নীতি মেনে চলার ফলে এই ব্যুরোর প্রধান দপ্তর ছিল শায়ানে। তারই একটা [আরো পড়ুন]
Read More
ইচ্ছেপূরণ
চোখ খুলেই আবার বন্ধ করে নিলেন অমলবাবু। এত আলো! একটু পরে আবার সাবধানে চোখ খুললেন। হাসি হাসি মুখে একটা মেয়ে ওর দিকে চেয়ে রয়েছে। ওর পোশাক দেখে চিনতে পারলেন অমলবাবু। নার্স। এবং তিনি হাসপাতালে। তার মানে এখনও উনি বেঁচে আছেন? কিন্তু তা তো হওয়ার কথা নয়। নাকি তিনি স্বপ্ন দেখছেন?
‘সব ঠিক আছে তো?’ আরও একটা মহিলার গলা কানে এল। গলায় উদ্বেগের ছাপ।
Read More
নক্ষত্র যাত্রা
সম্ভবত ঘুম ভাঙল আমার।
সম্ভবত বললাম, কারণ জানি না ঘুমিয়ে ছিলাম নাকি এইমাত্র জন্ম নিলাম। যদি জন্ম নিয়ে থাকি চোখ মেলার পর কীভাবে বুঝতে পারলাম এটা একটা স্পেসশিপ?
তার মানে ঘুমিয়ে ছিলাম। অথবা এইমাত্র জন্ম নিলাম। কিন্তু মেমরিতে আগে থেকেই কিছু তথ্য দিয়ে রেখেছিল। কে? কারা? কেন?
উজ্জ্বল সাদা আলো। লোহার বিছানায় শুয়ে আছি। কামরাটা সাদা [আরো পড়ুন]
Read More
হরিপদবাবু ও ম্যাক্রোকসম গ্রহের অধিবাসী
১
রোজকার অফিস শেষে লোকাল বাসে ঝুলে যানজট পেরিয়ে ক্লান্ত শ্রান্ত হরিপদবাবু যখন বাড়ি পৌঁছালেন, ততক্ষণে সন্ধ্যা পেরিয়ে রাত হয়ে গেছে। এমনিতেই চাকরি করতে ভালো লাগে না হরিপদবাবুর, তার উপরে আজকে আবার অফিসের বড়োবাবুর মেজাজ তিরিক্ষি হয়ে ছিল। সেটা অবশ্য প্রতিদিনই থাকে, তবে আজকে শেষ বিকেলে কাজকর্ম শেষ করে হরিপদবাবু যখন খবরের কাগজে [আরো পড়ুন]
Read More
রামমোহন রায় ও ফুটবল
রামমোহন রায়ের সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিল কলকাতার ময়দানে উনিশশো বিরানব্বই সালে। আরও স্পষ্ট করে বললে মোহনবাগান মাঠের আট আনার গ্যালারিতে। বছরটা মনে আছে কারণ কৃশানু দে ওই বছরেই ইস্টবেঙ্গল থেকে মোহনবাগান ক্লাবে ফিরে আসে বছর সাতেক ইস্টবেঙ্গলে খেলার পরে। আমার বাবা এবং ছোটোকাকা দক্ষিণ রেলে চাকরি করতেন। সেই সুবাদে আমি ছিলাম সূর্য মেমোরিয়ালের [আরো পড়ুন]
Read More
ফুটোস্কোপ
সকালবেলা কাগজ ওলটাতে ওলটাতে হঠাৎ একটা খবরের দিকে চোখ পড়ায় চমকে উঠলাম। খবরটা এই রকম—
নতুন ভূমিকায় ডাক্তার চট্টখণ্ডী
(নিজস্ব সংবাদদাতার রিপোর্ট)
এককালের বিখ্যাত অস্ত্রচিকিৎসক ডক্টর সুভ্ৰাট চট্টখণ্ডী, যিনি নাকি কিছুদিন আগে মানসিক স্থিরতা হারিয়ে ফেলেছেন বলে সরকারি চাকরি থেকে অবসর নিতে বাধ্য হয়েছিলেন, তাকে সম্প্রতি এক নতুন [আরো পড়ুন]
Read More
ছাতাবাবু
সকাল থেকে আকাশের মুখ অভিমানী ছেলের মতো ভার ভার। তারপর কলকাতা ভেসে গেল মাত্র ঘণ্টাখানেকের বৃষ্টিতে। বৃষ্টির মধ্যে আমাদের আড্ডাটা সেদিন ভালোই জমেছিল ব্রজেনদের বাড়িতে। অনেকদিন বাদে একসঙ্গে জুটে গিয়েছিলাম চার বন্ধু। ব্ৰজেন ছাড়েনি। দুপুরের খাওয়াটা সেদিন ওদের বাড়িতে হবে। তখনও বৃষ্টি একবারে থামেনি। ব্রজেনদের তেতলা ঘরের জানালার [আরো পড়ুন]
Read More
পালের কাশু পথ
সে দিনটা ছিল বুধবার। মানে বুধবার যে ছিলই সে কথা নিশ্চিত করে বলতে পারি না। বৃহস্পতিবার বা শুক্রবারও হতে পারে, শনি-মঙ্গলবার হওয়াও অসম্ভব নয়। মানে কোন একটা দিন ছিল আর কি। তা সেই বুধবার, কিম্বা বৃহস্পতিবার, সক্কাল সক্কাল বাস থেকে নেমে হাঁটা দিয়েছি শ্যামবাজারের একটা রাস্তা ধরে। মানে রাস্তাটা যে শ্যামবাজারেরই সে কথা অবশ্য ঠিক নিশ্চিত [আরো পড়ুন]
Read More
সিনেমার পর্দায় মজার সায়েন্স ফিকশন
আমরা বোধ করি সবাই সায়েন্স ফিকশনের প্রথম স্বাদ পাই সিনেমার মাধ্যমেই। ছাপার অক্ষরের আগে সিলভার বা অ্যামোলেড স্ক্রিন আমাদের সেই স্বাদ চাখিয়ে দেয়। মনে আছে ‘সাই-ফাই’ এবং ‘সাইবর্গ’—এই দুটি শব্দের সঙ্গে পরিচিত হয়েছিলাম যখন ‘টার্মিনেটর টু’ সিনেমাটি মুক্তি পায়। প্রফেসর শঙ্কুর সঙ্গে আলাপ হতে তখনও ঢের দেরি। আমেরিকা ও ইউরোপের সিনেমাওয়ালারা খুব তাড়াতাড়ি [আরো পড়ুন]
Read More
ঝন্টুমামার ছিপি
অপমানিত হয়েছেন ঝন্টুমামা।
তারপর থেকেই আমরা তাঁর আশ্রিত জীব হিসেবে বাস করছি। ন্যাশানাল জিওগ্রাফিক যাঁর তোলা ফটো ছেপে কৃতার্থ হয়, এমন একটা মানুষ নিজের পাড়া ছেড়ে আমাদের ফ্ল্যাটে এসে উঠলে এ ছাড়া আর কি-ই বা বলা যায়।
ক-দিন ধরে ঝন্টুমামার হুকুমে পদার্থ, রসায়ন ও জীববিজ্ঞানের নানান রোমাঞ্চকর কাহিনি আউড়ে যাচ্ছি। কিন্তু তাঁর ভাষায় [আরো পড়ুন]
Read More
ভার্গব বসুর হারানো মাথা
আমার বন্ধু চাণক্য চাকলাদারের কিছু খ্যাতি আছে আজগুবি গল্প বলার জন্যে।
সেদিন সন্ধেবেলা হাঁপাতে হাঁপাতে ঘরে ঢুকে নতুন সায়েন্স-ফিকশন পেপারব্যাকটা তুলে নিয়ে বললে, ‘পানুদা, শুনেছ?’
তার দিকে করুণ চোখে তাকিয়ে বললাম, ‘কী?’
‘মাকড়সার ঘাড়ে মানুষের মগজ।’
‘আবার গাঁজা খেয়েছিস?’
‘তোমাদের সঙ্গে ইংরেজদের তফাত তো এইখানেই। ইংল্যান্ডে জন্মালে [আরো পড়ুন]
Read More
রহস্য
সম্পাদক মহাশয়, আপনি “বিজ্ঞানদর্পণ” প্রকাশ করিতেছেন শুনিয়া বড়ই আহ্লাদিত হইলাম। কিন্তু দুঃখের বিষয় বাঙ্গালির মধ্যে প্রায় কাহারও বিজ্ঞানে আস্থা নাই। অনেকেই বলেন “আমি কেরাণি হইয়াছি, চিরকাল কেরাণিগিরি করিয়া মরিব, বিজ্ঞান পড়িয়া আমার কি হইবে?” অনর্থক নীরস বিজ্ঞান তত্ত্বে মস্তক বিঘূর্ণিত করিব কেন? এটি তাঁহাদের বিষম ভ্রম! [আরো পড়ুন]
Read More
গামানুষ জাতির কথা
যে সময়ের কথা বলছি তার প্রায় ত্রিশ বৎসর আগে পৃথিবী থেকে মানবজাতি লুপ্ত হয়ে গেছে। তর্ক উঠতে পারে, আমরা সকলেই যখন পঞ্চত্ব পেয়েছি তখন এই গল্প লিখছে কে, পড়ছেই বা কে। দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই। লেখক আর পাঠকরা দেশ—কালের অতীত, তাঁরা ত্রিলোকদর্শী ত্রিকালজ্ঞ। এখন যা হয়েছিল শুনুন।
বড়ো বড়ো রাষ্ট্রের যাঁরা প্রভু তাঁদের মধ্যে মনোমালিন্য [আরো পড়ুন]
Read More
সম্পাদকীয়
‘Laughter is the shortest distance between two people.’
এই বিখ্যাত উক্তি ড্যানিশ-মার্কিন কমেডিয়ান ভিক্টর বর্জে-র। গবগবিয়ে হেসে ওঠার মধ্যে যে মুক্তি আছে মানুষের অন্যান্য অভিব্যক্তির মধ্যে তেমনটা খুঁজে পাওয়া দুস্কর। কল্পবিজ্ঞান জীবনেরই গল্প বলে, মানুষেরই গল্প বলে। তাই হাসিকে বাদ দিয়ে তারও মুক্তি নেই। সহজপাচ্য হাসির কাহিনিই অনেক সময় অনেক জটিল প্রশ্ন পাঠকদের [আরো পড়ুন]
Read More
Carry On
“Hello, hello.”
“Hello.”
“I – can I talk to Prakash ji?”
“Speaking. May I know who’s calling?”
“I, sir – I am one of your readers. A fan. I love your science fiction stories.”
“Thank you! Can you tell me which ones you liked?”
“Yes, sure. I read your latest story just two days ago. That’s why I called you. Prakash ji, that story of yours – Carry On, I totally loved it!”
” Carry On? Thank you very much. May I know your name, please?”
“Sujay Mane. Prakash ji, I need some information from you.”
“About what?”
“Sir, regarding this story. I mean, I like the way you showed time travel in it, sir.”
“Thank you.”
“So, Prakash ji, you have shown a device in the story. Like a watch, the hero places it on the hand and sets the time. Then he goes to that time.”
“Yes.”
“So, sir, how to make this time travel device is not given in that story. Can you tell me that?”
“Look, Sujay, it’s a story. Fiction. Everything is imaginary in it.”
Read More
বৈজ্ঞানিক বর-যাত্রী সম্বৰ্দ্ধনা
হিমাচল বাবু বনেদী বংশের লোক। অনেক বিষয়-সম্পত্তি থাকা সত্ত্বেও তাঁর পেশা কিন্তু জমিদারী নয়,—তাঁর পেশা বিজ্ঞান-চর্চ্চা। বাড়ীতে একটা মস্ত বড় ল্যাবরেটরী থাড়া করে’ তুলেছেন। তবে তিনি যে সারাদিনই তাঁর ল্যাবরেটরীর বদ্ধ বাতাসে আপনাকে আবদ্ধ করে’ রাখেন,—তা’ নয় ৷ কেন-না,—তাঁর নামেরই উপযোগী তাঁর যে দেহখানি,—সেটাকে সমস্ত দিন কোনো সঙ্কীর্ণ [আরো পড়ুন]
Read More
ববক
কোনো একজনের ডায়রির পাতা থেকে
সেমিয়ন আরদালিওনোভিচ হঠাৎ গতকাল আমাকে বলল, “কেউ কখনও কেন সংযমী হবে ইভান ইভানোভিচ? দয়া করে বলো আমাকে।”
অদ্ভুত একটা দাবী। যদিও আমি এতে রেগে গেলাম না, এমনিতে আমি ভীতু মানুষ; কিন্তু এখানে এরা আমাকে আস্ত উন্মাদ ভেবে নিয়েছে। বস্তুত এই কথা বলে আমার ছবি এঁকেছে একজন শিল্পী: “যতই হোক, আপনি একজন সাহিত্যিক মানুষ [আরো পড়ুন]
Read More
অলীক বাস্তব
“ইওর অ্যাটেনশান প্লিজ। বি এম এয়ারলাইনের বুন আইল্যান্ড—ডেনসবার্গ ফ্লাইটে আপনদের স্বাগত জানাচ্ছি, আমি ক্যাপ্টেন কেভিন হর্স্ট। ১২ ঘণ্টার এই যাত্রায় আপনাদের…”
কানে ইয়ারফোনদুটো গুঁজে দেয়াতে ম্যাট আর বাকি কথাগুলো শুনতে পেল না। শোনবার প্রয়োজনও বিশেষ নেই। মাসে গড়ে দু-তিনবার করে শুনতে শুনতে পাখিপড়া মুখস্ত হয়ে গেছে কথা ক-টা, [আরো পড়ুন]
Read More
ওহ্ ডালিলা
১
“মেয়েদের একেবারেই বিশ্বাস করা উচিত নয়। যত নষ্টের গোড়া এই মেয়েরাই।”
এই রকম চূড়ান্ত মিসোজিনিস্টিক মন্তব্যটা শুনেও না শোনার ভান করে থাকলাম। এই ২১২৩-এ এই ধরনের মন্তব্য জনসমক্ষে করলে নিশ্চিত জেল হবে কয়েক বছরের জন্য। তবুও আমার বাড়িতে এইরকম কথাবার্তা আজকাল একটু বেশিই শুনতে হচ্ছে। উদ্দেশ্য যে আমাকে শোনানো তা কি আর আমি বুঝি না? [আরো পড়ুন]
Read More
সপ্তম বর্ষ তৃতীয় সংখ্যা – শারদীয়া ১৪২৯
সপ্তম বর্ষ তৃতীয় সংখ্যা – পূজাসংখ্যা
প্রকাশকাল – অক্টোবর ২০২২
অসামান্য প্রচ্ছদটি এঁকে সংখ্যাটিকে সর্বাঙ্গসুন্দর করে তুলেছেন শ্রী উজ্জ্বল ঘোষ।
.author-information{display:none;}Read More
দ্বীপ
প্রতি রাতের মতো আজও ঘুমটা ভেঙে গেল। সেই একই স্বপ্ন ভেসে ভেসে আসছে বারবার… বারবার! কোনো এক অদৃশ্য ষড়যন্ত্রকারীর পরিচালনায় যেন এই দুঃস্বপ্নটা মঞ্চস্থ হচ্ছে রোজ। রোজ রাতে আমার শরীর যখনই ক্লান্ত হয়ে এই এক কামরার ফ্ল্যাটটার এককোনায় রাখা বিছানাটায় গা এলিয়ে দেয়, ভেবে নেয় চোখ বুঝলেই হয়তো নেমে আসবে নিশ্চিত নিদ্রা ঠিক তখনই এই [আরো পড়ুন]
Read More
তিস্তান
[শুরুতে: এই কাহিনি তৃতীয় সহস্রাব্দীর দ্বিতীয় দশকের। ততদিনে পৃথিবী দূষণ ও শোষণের শিকার হয়ে প্রায় পরিত্যক্ত হয়েছে। তবে তার সন্তানেরা নক্ষত্রলোক জয় করেছে মূলত দু’টি আবিষ্কারের মাধ্যমে। একটি দিয়ে নক্ষত্রের শক্তি ও ভরকে কাজে লাগিয়ে স্থান-কালের পর্দায় লুপ খোলা যায়— যার মাধ্যমে আলোকবর্ষের দূরত্বও অতিক্রান্ত হয় [আরো পড়ুন]
Read More
কেউ কোত্থাও নেই
“অ্যাই কোরেল, সিনেমা দেখতে যাবি? শারুক খানের। সবাই দেখতে যাচ্ছে। হেবি হয়েছে নাকি শুনলাম”
অশোকনগর উনিশ নম্বর কাঁকপুল ফরেস্টের আশপাশে কোনো সিনেমা হল নেই। হল বলতে প্রায় চার-পাঁচ কিলোমিটার উজিয়ে সেই হাবড়ার রূপকথা হল। খানিক হেঁটে, খানিক টোটো আর বাকিটা অটো। সব মিলিয়ে প্রায় পৌনে এক ঘণ্টার মামলা। তাও যদি সব সময় মতো ঠিকঠাক পাওয়া যায়, তবেই।
Read More
Blood Lines
The night is coming to a city wrapped in fear of war. The sirens scream, telling me it is time to hide. I hurriedly closed my shop and placed a small curse on the rune-lock. Thieves are prospering, using these blackouts as their cloak. If someone chooses to break the lock, he shall suffer from a sudden outburst of explosive diarrhea. That will deter the malevolent parties for the time being.
I watched for the wandering eyes and wink at the beggar sitting on the opposite side of this narrow Bazar Road. He keeps an eye on my shop in exchange for an anna or two, and I can sleep at night with relative peace. Despite the ersatz appearance, my shop has become a site of attraction, particularly to the troops from the faraway lands. Not because I sell ginseng at the cheapest rate in the entire Calcutta, not because I sell untraceable opium, but because [আরো পড়ুন]
Read More
Collateral Damage
“I name you Baqir Iftikhar; my son. Baqir because you are my beloved and Iftikar because you fill me with pride,” exulted the new father Intaj Iqtidar Raza, better known as Barq Bhai in the Indian underworld.
His name, Barq, had evolved because he struck like lightning. Like lightning, no one knew where he would strike and he struck with equally devastating effect and swiftness. Yet, Intaj was also a devoted family man and Noor Banu, his wife, closed her eyes for the last time secure in the knowledge that he would give their new-born every luxury the world had to offer.
***
Diwakar Dighe, Intaj’s right-hand man for over three decades wiped his eyes. “I told you; Baba listen to me. Do not buy Baqir a Lamborghini Aventador for his seventeenth birthday. Our roads are not ready for it. I begged you, Baba, listen to me.”
The writing was on the wall.
Baqir Iftekhar and his Lamborghini Aventador were both “totalled.”
The doctors said as much about their seventeen-year-old patient.
Read More
কোলাহলের সন্তান
পিঠে কী একটা হয়েছে। মেরুদণ্ড বরাবর। সুতি হাত দিয়ে ছুঁয়ে বোঝার চেষ্টা করল। ওই অংশের চামড়াটা যেন পুরু হয়ে গিয়েছে। এবড়োখেবড়ো। আঙুল ঘষতেই খরখর আওয়াজ শোনা যাচ্ছে।
বুকটা ছ্যাঁৎ করে উঠল ওর। তারপর কিছুক্ষণ ঝিম মেরে বসে রইল। বাইরে পাখি ডাকছে। নীল শালিকদের কিচির মিচির। জোড়া মৌটুসির গান। একটা গাঢ়কাকের কর্কশ ডাক। বেলা শেষ হয়ে আসছে।
Read More
রিগিং
ডেটা-সলভ করপোরেশনের মিটিং রুমের সামনে সবাই ঘোরাফেরা করছে। এম-ডি পুরো টেকনিকাল টিমের মিটিং ডেকেছেন। গুজব শোনা যাচ্ছে যে অনেক দিন পরে নাকি ডেটা-সলভ একটা বিরাট গভর্নমেন্ট অর্ডার পেয়েছে।
সাত্যকি পাল একজন সিনিয়ার অ্যানালিস্ট। সে একটু নার্ভাস বোধ করছে। কারণ যদি গোলমেলে কাজ হয়, এম-ডি-র স্বাভাবিক প্রবণতা হল সেটা তার দিকে ঠেলে দেয়া। [আরো পড়ুন]
Read More
একটি পারুল গাছ
বাইরে শেষ বিকেলের আলোটা একটা নাম-না জানা গাছকে বিষণ্ণতায় ভরিয়ে দিচ্ছিল। গাছটা তো তার পরিচিত, নামটা সে মনে করতে পারছিল না।
এই ঘরটিতে দুটি মানুষ, একটি টেবিলের দু-পাশে, এমন যেন একে অপরের সাক্ষাৎকার নিচ্ছে। দু-জনের হাতই মুঠিবদ্ধ। একজনের বয়স ষাট ছুঁই ছুঁই করছে, আর একজন ত্রিশ হয়তো পার হয়নি। ষাট-ছোঁয়া মানুষটি তরুণটির দৃষ্টি অনুসরণ [আরো পড়ুন]
Read More
আলোর গল্প
আমরা ভাবি, রূপকথা মানেই বোধহয় সে অনেক অনেক বছর আগের কথা; বহু যুগের ওপারে হারিয়ে যাওয়া দেশ আর সেখানকার মানুষদের গল্প। কিন্তু সত্যি সত্যি কি সব দেশ, সব মানুষ হারিয়ে যায়? নাকি শুধুই চেহারা পালটে নেয়?
এই রূপকথাটার সময় বেশ কয়েকশো বছর আগের হতে পারে; আজকের, ঠিক এই মুহূর্তের হতে পারে; আবার কয়েক বছর পরেরও হতে পারে। রূপকথার দেশটা অবশ্য [আরো পড়ুন]
Read More
মনসার চিঠি
ফণী রে,
এমন ঘুম জন্মে ঘুমাইনি। উঠে দেখি ভেজা সাফ, হোয়াইট বোর্ডের থেকেও সাদা। এমন ঘুমও ঘুমোনো যায়! চোখ খুলে দেখি কয়লার মতো কালো লিকলিকে হাত-পা এদিক ওদিক ছড়িয়ে মাদুরের ওপর শুয়ে আছি। মাথার ওপর ঝুলে থাকা সিলিং ফ্যানটা দেখি ইতিমধ্যে মাকড়শা হয়ে গেছে। স্পষ্ট দেখলাম মাঝখানে গোল চাকতিটার গায়ে তিন-চারটে চোখ গজিয়ে গেছে। ড্যাবড্যাব [আরো পড়ুন]
Read More
হাজার দুয়ারী
এই কাহিনি শোনার আগে আপনার জানা দরকার, আমি পুরোনো পয়সা আর অচল টাকা জমানো শুরু করেছি।
বিদেশে অনেক ক্লাব আছে। দালাল আছে, যারা পুরোনো টাকা পয়সার খোঁজ দেয়। বা কেনাবেচা করে।
বাংলাদেশে এটা অবশ্য বেশ কষ্টের কাজ।
কালির বাজার আর নিতাইগঞ্জের ওখানে ফুটপাথে এক লোক বসে। বুড়ো। মুখ ভর্তি শনপাপড়ির মতো দাড়ি। রোগা। ওঁর কাছে কিছু পুরোনো পয়সা [আরো পড়ুন]
Read More
মোচন
কখনো “লকউড” গ্রামের নাম শুনেছ? কোন দেশ, কোন মহাদেশ, কোন অঞ্চল, কত অক্ষাংশ-দ্রাঘিমাংশে তার অবস্থান— জানো সেসব কিছু?
জানি, জানো না।
পৃথিবী জুড়ে ছড়িয়ে থাকা হাজার হাজার গুরুত্বহীন গ্রামগুলোর মধ্যে লকউডও একটা— শুধুমাত্র বাসিন্দারা ছাড়া, আর কেউ যাদের কথা মনে রাখার প্রয়োজন বোধ করে না। তাদের মতো লকউডেও দূরদূরান্ত থেকে দেখতে আসার মতো [আরো পড়ুন]
Read More
সম্পাদকীয়
গুটি গুটি পায়ে চলতে চলতে পেরিয়ে এলাম অনেকটা পথ, পার হল আর একটা বছর। আবার এসেছে শরৎ ও তার আগমন বার্তা বয়ে, আকাশে বাতাসে বাজছে আগমনী সুর। গত দুটি উৎসবের মরশুম কেটেছে অতিমারীর সঙ্গে লড়াই করে। লক্ষ প্রাণের বলি নিয়ে অবশেষে এই মরশুমে অতিমারী শান্ত হওয়ার আভাস দিয়েছে। জনজীবনে এসেছে নতুন আরম্ভের আশ্বাস। নতুন উদ্দীপনায় জেগে উঠেছে [আরো পড়ুন]
Read More
দ্য ফ্যান্টম অর্ব
টেলিস্কোপের লেন্সে আরেকবার চোখ রাখল রিও। নিশ্চন্দ্র আকাশের অতলান্ত অন্ধকারে বসেছে অগণিত তারাদের সম্ভার। কিন্তু তাদের মধ্যে আজ একটা অদ্ভুত গোলক দেখা দিয়েছে। একটা অতিক্ষুদ্র কালো বস্তু, যার চারপাশে একটা ক্ষীণ আলোর বলিরেখা না থাকলে তার উপস্থিতি কোনোভাবেই টের পাওয়া যেত না। এত নিখুঁত পরিপূর্ণ অন্ধকার সেই গোলকের অভ্যন্তরটি, যে [আরো পড়ুন]
Read More
খুলি
দাচেন কেলস্যাঙ্গ একজন হত্যা-বিশারদ। সে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিল আগে কখনো না দেখা একজন অচেনা অজানা মানুষকে হত্যা করার জন্য। এমনিতে এই ধরনের কাজ তার জন্য কঠিন কিছু নয়। আর এক্ষেত্রে তো ভুলের কোনো সম্ভাবনাই ছিল না। কারণ খুনটা করতে সে বেরিয়েছিল সেই অপরিচিত মানুষটার মাথার খুলিটা হাতে নিয়েই…
কারাগারটা শুধু পাহাড় [আরো পড়ুন]
Read More
আমার প্রাণের পরে
“শরণ্যা! ডায়েরিটা কোথায় গেল আমার? কতবার বলেছি ওটা টেবিল থেকে সরাবে না?”
স্টাডি থেকে অভিজিতের চিৎকার শুনে রান্নাঘরে দাঁড়িয়ে একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে শরণ্যা। এই চিৎকারগুলো শুনলে বড্ড ব্যর্থ মনে হয় নিজেকে। মনকে বহুবার বোঝানোর চেষ্টা করেছে, এতে তার দোষ নেই, তার ওপর ভুবনের ভার নেই— তবু বোঝাতে পারেনি। ভুবন না হোক, একটা মানুষের ভার তো [আরো পড়ুন]
Read More
2BR02B
জীবনে সমস্যা? হাজার সমস্যার একটাই সমাধান। ফোন তুলুন আর ডায়াল করুন
সব দিক থেকে বিচার করলে সবকিছু একেবারে চমৎকার, কোথাও কোনো খুঁত নেই বললেই চলে। সারা দেশে কোনো দরিদ্র মানুষ নেই, ঝুপড়ি-বস্তি নেই, কানা-খোঁড়া নেই, পাগলাগারদ নেই, জেলখানাও নেই। নেই যুদ্ধের কোনো সুদূর সম্ভাবনাও। রোগ-জরা-ব্যাধি আমরা কবেই জয় করে ফেলেছি। বার্ধক্যের কষ্টও [আরো পড়ুন]
Read More
সালোকসংশ্লেষ
“কী রে, হল?”
“হচ্ছে হচ্ছে, দাঁড়া।”
“এবারেও যদি না হয়?”
“আরে শুভ কথা বল। সবসময় এরকম নেগেটিভ বলা উচিত নয়।”
“আরে! এই নিয়ে কতবার হল খেয়াল আছে?”
“ধৈর্য হারালে চলবে না। শুনেছি যে এবার যিনি এসেছেন তিনি নাকি আজ অবদি কখনো ফেল করেননি।…”
“সবই তো বুঝলাম। এদিকে কতক্ষণ হয়ে গেল সে খেয়াল আছে?”
“দু-ঘণ্টা কমপ্লিট হয়নি এখনো।…”
“হয়নি? তোর কি সময়ের [আরো পড়ুন]
Read More